ভোটার আইডি কার্ডে মায়ের নাম সংশোধন, আমরা অনেকেই এই সমস্যায় ভুগছি মায়ের আইডি কার্ডের সঙ্গে আমার আইডি মায়ের নাম ঠিক নেই।
অর্থাৎ বলতে গেলে আমার ভোটার আইডি কার্ডের সঙ্গে যদি মায়ের আইডি কার্ড তুলনা করি তাহলে কিন্তু আমার এখানে একটু ভুল রয়েছে।
তো বন্ধুরা আপনাদের যাদের ভোটার আইডি কার্ড মায়ের নাম সংশোধন করা প্রয়োজন তাদের যে সকল তথ্য লাগবে সে সকল তথ্যগুলো আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে জানাবো এবং ভোটার আইডি কার্ডে মায়ের নাম সংশোধন করার জন্য বিস্তারিত প্রক্রিয়া আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনাকে জানানো হবে।
আপনারা শুধুমাত্র আমাদের ওয়েবসাইটের আর্টিকেল লেখা ভোটার আইডি কার্ডের মায়ের নাম সংশোধন বিস্তারিত আর্টিকেল পড়বেন তাহলে সকল তথ্য বুঝতে পারবেন।
এছাড়াও কিভাবে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ডে মায়ের নাম সংশোধন করবেন সে বিষয়ে কিভাবে আবেদন করবেন পুরোপুরি বিস্তারিত প্রক্রিয়া আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনাকে জানানো হবে।
ভোটার আইডি কার্ডে মায়ের নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে
ভোটার আইডি কার্ডের মায়ের নাম সংশোধন করার জন্য কি কি তথ্য প্রয়োজন এই তথ্য কিন্তু আপনাদের সবার আগে লাগবে আবেদন করার পূর্বে।
আপনারা আপনাদের হাতে থাকা স্মার্টফোনের সাহায্যে ভোটার আইডি কার্ডে মায়ের নাম সংশোধনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
তাই প্রথমে আপনাদেরকে জানতে হবে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য আপনার কি কি তথ্য প্রয়োজন হবে। আমাদের ওয়েবসাইটের নিচে দেওয়া আর্টিকেলে আপনাদেরকে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে।
- আবেদনকারীর অনলাইন জন্ম সনদ। (জন্ম সনদে অবশ্যই মায়ের নাম সঠিক থাকতে হবে)
- আবেদনকারী পাসপোর্ট (যদি থাকে)
- আবেদনকারীর ড্রাইভিং লাইসেন্স (যদি থাকে)
- আবেদনকারীর মায়ের ভোটার আইডি কার্ডের কপি। (অবশ্যই দিতে হবে)
- আবেদনকারী এসএসসি সার্টিফিকেট অথবা সমমান পরীক্ষা সনদ (মাতার নাম সংশোধিত থাকতে হবে)
বন্ধুরা আপনাদের কাছে যদি উপরুক্ত তথ্যগুলো থাকে তাহলে আপনারা খুব সহজেই আপনার আইডি কার্ডে অর্থাৎ ভোটার আইডি কার্ডে মায়ের নাম সংশোধন করার জন্য খুব সহজেই আবেদন করতে পারবেন।
এখন আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আপনাকে দেখানো হবে কিভাবে আপনারা ভোটার আইডি কার্ডে আপনার হাতে থাকে স্মার্টফোনের সাহায্যে আপনার মায়ের নাম সংশোধন করার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারেন।
এর জন্য আমাদের ওয়েব সাইটে পক্ষ থেকে আপনাকে বারবার রিকোয়েস্ট করা হচ্ছে আপনি যেন আমাদের ওয়েবসাইটের আর্টিকেল লেখা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন।
ভোটার আইডি কার্ডে মায়ের নাম সংশোধন
আপনি যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের মায়ের নাম সংশোধন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে প্রথমে নির্বাচন কমিশনার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
এই জন্য আপনার হাতে থাকে স্মার্টফোনের সাহায্যে যেকোনো একটি ব্রাউজার ওপেন করে নিবেন ব্রাউজার ওপেন করে নেয়ার পর আপনাকে সার্চ করতে হবে services nidw gov bd লিখে সার্চ করে দেবেন।
সার্চ করে দিও সঙ্গে সঙ্গে আপনাদের সামনে নতুন একটি পেজ ওপেন হয়ে যাবে। সেখান থেকে আপনি অনেকগুলো ওয়েবসাইট দেখতে পারবেন আপনি যে নির্বাচন কমিশনার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে দেখতে পারবেন সেটার মধ্যে একটি ক্লিক করে দেবেন।
ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করার জন্য এখানে ক্লিক করুনঃ services.nidw.gov.
নির্বাচন কমিশনার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর আপনারা দেখতে পারবেন এখানে দুটি অপশন রয়েছে একটি হচ্ছে রেজিস্ট্রেশন করুন আরেকটি হচ্ছে আবেদন করুন।
বন্ধুরা আপনারা যেহেতু আপনার ভোটার আইডি কার্ডে আপনার মায়ের নাম সংশোধন করবেন এই জন্য প্রথমত আপনাকে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র অর্থাৎ এনআইডি কার্ড দিয়ে এবং জন্ম তারিখ দিয়ে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে।
কেননা আপনি যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ড অর্থাৎ এন আই ডি নাম্বার দিয়ে এবং জন্ম তারিখ দিয়ে যদি রেজিস্ট্রেশন না করেন তাহলে কিন্তু আপনি আপনার প্রোফাইলে প্রবেশ করতে পারবেন না।
আর আপনি যদি আপনার প্রোফাইলে প্রবেশ করতে না পারেন তাহলে কিন্তু আপনি আপনার প্রোফাইলে তথ্য সংশোধন করতে পারবেন না এইজন্য প্রথমত আপনাকে আপনার প্রোফাইলে প্রবেশ করার জন্য যে সকল প্রক্রিয়া রয়েছে সেগুলো নিম্নে দেওয়া হলো।
নির্বাচন কমিশনার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রথমে প্রবেশ করার পর আপনাদের সামনে যে পেজটি ওপেন হবে সেটি আপনাদের বুঝার সুবিধার্থে আমরা স্ক্রিনশট এর মাধ্যমে আপনাদেরকে দেখিয়ে দিচ্ছি।
নিচের দেয়া ছবিটি দেখুন ভালোভাবে বুঝতে পারবেনঃ
বন্ধুরা আপনাদের সামনে ঠিক এরকম একটি পেজ ওপেন হয়ে যাবে তো এইখান থেকে অবশ্যই আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করার অপশনে ক্লিক করতে হবে।
রেজিস্ট্রেশন করুন অপশনে ক্লিক করার পর আপনাকে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার অর্থাৎ ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার দিতে হবে তারপর আপনার জন্ম তারিখ জন্মদিন জন্ম মাস জন্ম সাল উল্লেখ করে দিতে হবে।
তারপর নিচের দিকে খেয়াল করলে দেখতে পারবেন একটি ক্যাপচার কোড দিয়ে রেখেছ সেই ক্যাপচার করতে আপনাকে ঠিক একইভাবে এখানে পূরণ করতে হবে পূরণ করার পর আপনাকে সাবমিট বাটনে ক্লিক করে দিতে হবে।
বন্ধুরা নিচে দেওয়া ছবিটি দেখুন ভালোভাবে তাহলে বুঝতে পারবেনঃ
এ পেজটি থেকে আপনাদেরকে প্রথমে আপনার এনআইডি নাম্বার দিতে হবে তারপর হচ্ছে আপনার জন্ম তারিখ তারপর হচ্ছে আপনার ক্যাপচার কোডটি বসিয়ে দিতে হবে।
বসিয়ে দেওয়ার পর আপনারা সাবমিট বাটনে ক্লিক করে দিবেন। সাবমিট বাটনে ক্লিক করে দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার সঙ্গে আবারো নতুন পেয়ে চলে আসবে।
সেখান থেকে আপনি কি আপনার বর্তমান ঠিকানা সিলেক্ট করতে হবে । এখানে আপনার উল্লেখযোগ্য আপনার বিভাগ উল্লেখ্য করতে হবে আপনার উপজেলা আপনার থানার থানা আপনার এলাকার নাম উল্লেখ করতে হবে।
নিচে দেওয়া ছবিটি দেখুন তাহলে ক্লিয়ার হয়ে যাবেনঃ
নিচে তথ্য অনুসারে পূরণ করতে হবেঃ
- বর্তমান ঠিকানা বিভাগ সিলেক্ট করতে হবে।
- জেলা সিলেক্ট করতে হবে
- উপজেলা সিলেক্ট করতে হবে।
- স্থায়ী ঠিকানা বিভাগ সিলেক্ট করতে হবে।
- জেলা সিলেক্ট করতে হবে।
- উপজেলা সিলেক্ট করতে হবে।
তারপরে আপনারা পরবর্তী অপশন ক্লিক করে দিবেন পরবর্তী অপশনে ক্লিক করে দেয়ার পর আপনারা আবার নতুন একটি পেজ দেখতে পারবেন সেখানে আপনাদের একটি মোবাইল নাম্বার চলে আসবে।
মনে রাখবেন উক্ত মোবাইল নাম্বারটি যদি আপনার সচল হয় তাহলে আপনি বার্তা পাঠান সময় ক্লিক করে দিবেন। মাত্র পাঠানোর সময় ক্লিক করে দেয়ার পর আপনাদের মোবাইলে একটি ভেরিফিকেশন কোড যাবে।
আপনাদের যে মোবাইল নাম্বারটা দিয়ে রয়েছে সে মোবাইল নাম্বারটা নেই কিম্বা হারিয়ে গেছে সে ক্ষেত্রে আপনারা মোবাইল নাম্বার পরিবর্তন করুন অপশন রয়েছে সেটার মধ্যে ক্লিক করে আপনারা আবার নতুন একটি মোবাইল নাম্বার দিয়ে দিবেন।
মোবাইল নাম্বার দিয়ে দেওয়ার পর সেখান থেকে বার্তা পাঠানোর জন্য ক্লিক করে দিবেন বার্তা পাঠানো অপশনে ক্লিক করে দেয়ার পর আপনার মোবাইলে ভেরিফিকেশন কোড যাবে।
উক্ত কোডটি আপনি এই পেইজে বসিয়ে দিবেন। আপনাদের সুবিধার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য স্ক্রিনশট দিয়ে আপনাদের দেখে স্পষ্ট ভাবে বুঝিয়ে দিচ্ছি নিচের দেয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ
আপনাদের সামনে ঠিক এরকম একটি পেয়ে চলে আসবে এই পেজের মধ্যে আপনারা ছয় সংখ্যার ভেরিফিকেশন করতে বসিয়ে দিয়ে বহাল অপশনে ক্লিক করে দিবেন।
বন্ধুরা বল অপশন ক্লিক করার সঙ্গে সঙ্গে আপনাদের সামনে আবার একটি নতুন পেজ ওপেন হয়ে যাবে। নিচে দেয়া ছবিটি দেখুন আরো ভালোভাবে বুঝতে পারবেনঃ
আপনাদের সামনে ঠিক এরকম একটি পেয়ে চলে আসবে তো আপনাদেরকে কি কাজ করতে হবে আপনাদেরকে প্রথমে আপনার হাতে থাকলে স্মার্টফোনের সাহায্যে গুগল প্লে স্টোরে চলে যেতে হবে।
আপনি গুগল প্লে স্টোরে চলে যাওয়ার পর এনআইডি ওয়ালেট অ্যাপস ডাউনলোড করে নিতে হবে। ডাউনলোড করে নেয়ার পর আপনি ইন্সটল করে নেবেন ইন্সটল করার পর আপনি উপরে যে কিউরকোডটি দেখতে পারতেছেন।
উত্তর কিউআর কোড আপনাকে স্কিন করে নিতে হবে স্ক্যান করে নেয়ার পর আপনার ফেসকে তিনটি ভাবে স্ক্যান করে নেয়ার পর পরবর্তীতে আপনাদেরকে অটোমেটিক ভাবে নির্বাচন কমিশন অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে আপনাকে আপনার প্রোফাইলে ট্রান্সফার করা হবে।
আপনার এই কাজটি সম্পন্ন হলে পরবর্তী কাজটি অটোমেটিক ভাবে তারা করে দেবে ছবিটি দেখুন ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।
আপনার এখান থেকে সরাসরি এরকম একটি ছবি চলে আসবে পেয়ে চলে আসবে এর মধ্যে আপনার ছবি থাকবে এবং আপনার প্রোফাইলে তথ্য থাকবে ডাউনলোড থাকবে অর্থাৎ বিভিন্ন ধরনের তথ্য আপনি এই পেজে দেখতে পারবেন।
এখান থেকে বন্ধুরা আপনাকে সরাসরি প্রফাইল অপশনে ক্লিক করে দিতে হবে। প্রোফাইল অপশনে ক্লিক করে দেয়ার পর আবার আপনাদের সামনে নতুন একটি পেজ আসবে।
উক্ত পেজটিকে আপনারা বহাল দিয়ে দিবেন। নিচের দেওয়া ছবিটি দেখুন ঠিক এরকম একটি পেজ আপনাদের সামনে চলে আসবে।
এখান থেকে বহাল অপশনে ক্লিক করে দিবেন বল অপশনে ক্লিক করার পর আপনাদের সামনে আপনাদের প্রোফাইলটি চলে আসবে।
বন্ধুরা আপনারা যদি এখান থেকে খেয়াল করে দেখেন আপনার প্রোফাইলের সম্পূর্ণ তথ্য আপনার সামনে চলে এসেছে এখান থেকে আপনি চাইলে এডিট করতে পারবেন।
এর জন্য প্রথমে আপনার ওপরে দিকে যদি আপনি প্রোফাইলের উপরে দেখে খেয়াল করেন তাহলে দেখতে পারবেন ইডিট নামে একটি অপশন রয়েছে।
বন্ধুরা আপনারা উক্ত এডিট অপশনে ক্লিক করার পর আপনাদের সামনে আপনার পেজটি চলে আসবে এবং দেখতে পারবেন যে উপরে টিক মার্ক দেয়ার মত অপশন রয়েছে।
নিচে দেওয়া ছবিটি দেখুন তাহলে আরো ভালোভাবে বুঝতে পারবেনঃ
বন্ধুরা আপনি যদি এ পেজের মধ্যে একটু ফেল করে দেখতে পারেন তাহলে কিন্তু দেখবেন যে প্রত্যেকটা ঘরের উপরে টিক মার্ক দেয়ার ব্যবস্থা রয়েছে।
এখান থেকে আপনি যেহেতু আপনার মায়ের নাম সংশোধন করবেন তাহলে অবশ্যই আপনার মায়ের নামের অপশনে ক্লিক করে দিতে হবে।
নিচের দেওয়া ছবিটি দেখুন ভালোভাবে বুঝতে পারবেনঃ
এখান থেকে আপনার মায়ের যে ভুলটি রয়েছে সেটি আপনি টিকমার করে দিয়ে সংশোধন করতে পারবেন আপনার মায়ের নাম।
আপনার মায়ের নাম দিয়ে সংশোধন করার পর আপনারা এখান থেকে সরাসরি পরবর্তী অপশন ক্লিক করে দিবেন। পরবর্তী অপশনে ক্লিক করার পর আপনারা দেখতে পারবেন আপনাদের এখান থেকে সংশোধিত অপশনটি।
আপনার সংশোধন অপশনটি দেখার পর আপনারা এখান থেকে সরাসরি পরবর্তী এপসনে ক্লিক করে দিবেন। আপনার আইডি নাম্বারে ব্যালেন্স রয়েছে জিরো।
তাই আপনাকে অবশ্যই এখন আপনাকে পেমেন্ট পদ্ধতি সম্পন্ন করতে হবে আমাদের ওয়েবসাইট এর পক্ষ থেকে আপনাকে বিকাশের মাধ্যমে পদ্ধতি সিস্টেম দেখিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
প্রথমে আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনের সাহায্যে বিকাশ অ্যাপস এর মধ্যে চলে যাবেন। চলে যাওয়ার পর বিকাশ এপস এর মধ্যে থেকে লগইন করে নিবেন।
লগইন করার পর আপনারা বিকাশ অ্যাপসে প্রবেশ করার পর পে বিল নামে একটি অপশন দেখতে পারবেন আপনি উক্ত পে বিল অপশনে ক্লিক করে দিবেন।
পে বিল অপশনে ক্লিক করার পর আপনারা দেখতে পারবেন। এনআইডি সার্ভিস নামে একটি অপশন রয়েছে উক্ত অপশনে ক্লিক করে দিবেন।
নিচে দেওয়া ছবিটি দেখুন তাহলে বুঝতে পারবেনঃ
বন্ধুরা এই অপশন থেকে আপনাকে প্রথমত সিলেক্ট করতে হবে এন আইডি ইনফো কারেকশন। অর্থাৎ এন আই ডি ইনফো কারেকশন হচ্ছে আপনার অন্যান্য তথ্য সংশোধনের জন্য।
এখানে ক্লিক করে দেয়ার পর আপনাদের জাতীয় পরিচয় পত্র অর্থাৎ এন আই ডি নাম্বারটি বসিয়ে দিতে হবে। নিচে দেওয়া ছবিটি দেখুন আরও ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।
বন্ধুরা এখান থেকে আপনি এনআইডি ইনফো কারেকশন ও আপনার নিচে এনআইডি নাম্বার বসিয়ে দেয়ার পর টেবিল করতে এগিয়ে যান এই অপশনে ক্লিক করতে হবে।
নিচের দেওয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পাড়েবেনঃ
বন্ধুরা একটু খেয়াল করলেই দেখতে পারবেন আপনার যেহেতু ভোটার আইডি কার্ডে মায়ের নাম সংশোধন করবেন মায়ের নাম সংশোধন করার জন্য আপনার যে টাকা চার্জ হবে তারা অটোমেটিক ভাবে সে টাকাটাই কেটে নিবেন।
তারপরে আপনারা বিলটি পরিশোধ করার জন্য অবশ্যই আপনার পিন কোড ব্যবহার করে ট্যাব বাটনে চাপ দিয়ে ধরে রাখবেন দেখবেন আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র কার্ডে টাকাটি চলে যাবে।
তারপরে আপনাদেরকে আবার ওই অপশনে চলে আসতে হবে অপশনে চলে আসার পর আপনার রিলোড দিলে দেখতে পারবেন যে আপনার এখানে টাকা জমা হয়ে গেছে।
নিচের দেয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ
বন্ধুরা আপনারা যদি পেজটি একটু রিলোড করেন রিলোড করার পর দেখতে পারবেন আপনাদের এখানে কিন্তু টাকা জমা হয়ে গেছে।
তারপরে বন্ধুরা আপনারা আপনার ভোটার আইডি কার্ডে মায়ের নাম সংশোধন করার জন্য পরবর্তী অপশন ক্লিক করে দিবেন পরবর্তী অপশনে ক্লিক করে দেয়ার পর আপনারা দেখতে পারবেন আপনাদের সামনে আবার একটি নতুন পেজ ওপেন হয়ে গেছে।
আপনাকে আপনার প্রয়োজনে তথ্য ডকুমেন্টগুলো এখানে আপলোড করার জন্য তারা দিয়েছে এইখান থেকে আপনারা সরাসরি আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো আমরা যে আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আগে আলোচনা করেছি ভোটার আইডি কার্ড মায়ের নাম সংশোধন করার জন্য কি কি তথ্য লাগে।
সেখান থেকে আপনারা বিস্তারিত তথ্য দেখে আপলোড করে নেবেন তো আপনাদের বুঝার সুবিধার্থে আমরা স্ক্রিনশটের মাধ্যমে আপনাদেরকে দেখিয়ে দিচ্ছিঃ
বন্ধুরা আপনাদের সামনে ঠিক এরকম একটি পেজ ওপেন হয়ে যাবে তো এখান থেকে আপনাদের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলো এখান থেকে আপলোড করে নিবেন আপলোড করে নেয়ার পর এইখান থেকে পরবর্তী অপশনে ক্লিক করে দিবেন।
পরবর্তী অপশনে ক্লিক করে দেওয়ার পর কিন্তু আপনাদের কাজ শেষ হয়ে যাবে সেখান থেকে শুধুমাত্র আপনারা সাবমিট বাটনে ক্লিক করে দিবেন।
সাবমিট বাটনে ক্লিক করে দেয়ার পর আপনারা দেখতে পারবেন আপনাদের অ্যাপ্লিকেশনটি পেন্ডিং রয়েছে তারপর স্ক্রিনশট এর মাধ্যমে আমরা বিস্তারিত তথ্য আপনাদেরকে বুঝিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছিঃ
ভোটার আইডি কার্ডে আপনার মায়ের নাম সংশোধন করার জন্য সকল তথ্য আপনাকে সব সঠিকভাবে সাবমিট করার পর আপনি এখান থেকে সাবমিট করে দিবেন।
সাবমিট করে দেয়ার পর আপনাদের কিন্তু কাজ কমপ্লিট হয়ে যাবে মনে রাখবেন ৭ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই আপনাদের মোবাইলে এসএমএস চলে আসবে যে আবেদন পত্রটি আপনার সাবমিট হয়েছে।
বন্ধুরা পরবর্তীতে চাইলে আপনি সংশোধিত ভোটার আইডি কার্ডটি আপনি খুব সহজে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আশা করি আপনারা বিস্তারিত প্রক্রিয়াটি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন করা যায়।
শেষ কথাঃ
আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লেখা ভোটার আইডি কার্ডে মায়ের নাম সংশোধন সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়েছেন তারা অবশ্যই আজকে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন মায়ের নাম সংশোধন করার জন্য।
এছাড়াও বন্ধুরা আপনারা জানতে পেরেছেন মায়ের নাম সংশোধন করার জন্য ভোটার আইডি কার্ডে আপনাদের কি কি তথ্য প্রয়োজন হবে।
আমাদের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লেখা ভোটার আইডি কার্ডে মায়ের নাম সংশোধন এর বিস্তারিত আর্টিকেল পড়ে যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে আপনাদের মত আমাদেরকে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন।
এছাড়াও আপনাদের বন্ধুবান্ধবদের মাঝে আমাদের ওয়েবসাইটের আর্টিকেল ভোটার আইডি কার্ডে মায়ের নাম সংশোধন ছড়িয়ে দেয়ার জন্য যে কোন সোশ্যাল মিডিয়াতে অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না।
ধন্যবাদ।