ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন আবেদন, আপনারা যারা ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধন করবেন ভাবছেন তাদের জন্য আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটি।
আপনি যদি আমাদের ওয়েব সাইটে আর্টিকেল লেখা ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন আবেদন যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলে বিস্তারিত বুঝতে পারবেন।
আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধনের অনলাইনে কিভাবে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবেন।
এছাড়াও আবেদন করার জন্য আপনাদের কি কি ডকুমেন্টস প্রয়োজন হবে এবং ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি আপনাদেরকে আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে দেখানো হবে।
ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন করবেন কিভাবে আপনারা বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট সম্পন্ন করতে পারবেন নির্বাচন কমিশন অফিসের আন্ডারে।
আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি আমরা আপনাদেরকে আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানানোর চেষ্টা করব।
ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন করতে কি কি লাগে
বন্ধুরা আপনারা যারা ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন করতে চাচ্ছেন তাদের প্রথমে তো জানতে হবে। আপনারা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য কি কি তথ্য প্রয়োজন সংরক্ষণ করতে হবে।
তো আপনারা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য জন্ম তারিখ সংশোধন করার জন্য আপনাদের কি কি তথ্য প্রয়োজন হবে তা আমাদের ওয়েবসাইটে নিম্নে আলোচনা করা হলো।
- অনলাইন জন্ম সনদের ফটোকপি।
- সর্বশেষ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ এর ফটোকপি।
- ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি (যদি থাকে)
- পাসপোর্ট এর ফটোকপি (যদি থাকে)
- চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রত্যয়ন পত্র।
- জন্ম তারিখ সংশোধনের জন্য এফিডেভিট দিতে পারেন।
বন্ধুরা আপনারা যারা ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন আবেদন অনলাইনে করবেন তারা অবশ্যই আরো প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো দেয়ার জন্য ১০৫ এ অবশ্যই কল করে দিবেন।
১০৫ কল করার পর আপনারা বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। আপনাদের সঙ্গে আরও কি কি ডকুমেন্টস লাগে তারা একদম ফ্রিতে আপনাদেরকে সকল কিছু বুঝিয়ে দিবে।
বন্ধুরা আশা করছি আপনাদের উপর উক্ত ডকুমেন্টসগুলো যদি থাকে তাহলে আপনারা ভোটার আইডি কার্ড জন্য তারিখ সংশোধনের আবেদন করতে পারবেন।
ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন আবেদন
ভোটার আইডি কার্ড জন্য তারিখ সংশোধন করার জন্য প্রথমে আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনের সাহায্যে নির্বাচন কমিশনার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে চলে যাবেন।
অথবা আপনারা আপনার হাতে থেকে মোবাইল ফোনে সাহায্যে যে কোন একটি ব্রাউজারে চলে যাবেন ব্রাউজারে চলে যাওয়ার পর আপনারা সার্চ করবেন services nidw gov bd সার্চ করে দিবেন।
নিজের ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ
বন্ধুরা ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন আবেদন আবেদন করতে এখানে ক্লিক করুনঃ services.nidw.gov.bd
সার্চ করে দেয়ার পর আপনাদের সামনে নতুন একটি পেজ ওপেন হয়ে যাবে একটু নিচে থেকে আসলে দেখতে পারবেন এখানে দুটি অপশন রয়েছে একটি হচ্ছে রেজিস্ট্রেশন করুন আরেকটি হচ্ছে আবেদন করুন।
আপনারা সরাসরি রেজিস্ট্রেশন করুন অপশনে ক্লিক করে দিবেন। রেজিস্ট্রেশন করুন অপশনে ক্লিক করে দেয়ার পর আপনাদের এখানে নতুন একটি পেজ ওপেন হয়ে যাবে।
নিচের দেয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ
বন্ধুরা আসার পর আপনারা দেখতে পারবেন জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা ফর্ম নাম্বারটি আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে তো অবশ্যই আপনারা জাতীয় পরিচয় পত্র দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিবেন।
- প্রথমে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার দিতে হবে।
- তারপর আপনার জন্ম তারিখ জন্মদিন জন্ম মাস ও জন্ম সাল বসিয়ে দিতে হবে।
- উপরে যে প্রদর্শিত কোডটি রয়েছে তার নিচের ঘরে বসিয়ে দিবেন।
- তারপর সাবমিট বাটনে ক্লিক করবেন।
তারপর আপনার সাবমিট অপশন এ ক্লিক করলে আপনাদের সামনে আবার একটি নতুন পেজ চালু হয়ে যাবে সেখান থেকে আপনাদেরকে আপনাদের বিভাগ এবং বর্তমান ঠিকানা স্থায়ী ঠিকানা আপনাদেরকে সিলেক্ট করতে হবে|
ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ
আপনাদের সামনে ঠিক এরকম একটি পেজ চলে আসবে সেখান থেকে আপনাদের বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা সিলেক্ট করে দিতে হবে।
আপনার যদি বর্তমান ঠিকানা এবং হয় তাহলে আপনি বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা দেয়ার পর ঠিকানা ব্যবহার করার পর আপনারা পরবর্তী অপশনে ক্লিক করে দিবেন।
পরবর্তী অপশনে ক্লিক করে দেয়ার পর আপনাদের সামনে আবার একটি নতুন চালু হয়ে যাবে। সেখান থেকে আপনাদেরকে আপনার একটি মোবাইল নাম্বার দিতে হবে যে মোবাইল নাম্বার একটি ভেরিফিকেশন কোড যাবে।
আপনার মোবাইল নাম্বারটি দেয়ার পর আপনারা নেক্সট বাটনে ক্লিক করে দিবেন ক্লিক করে দিলে আপনারা দেখতে পারবেন। আপনার মোবাইলে একটু ছোট সংখ্যার ভেরিফিকেশন কোড এসেছে এবং সংখ্যার ভেরিফিকেশন কোডটি আপনি খালি ঘরে বসিয়ে দিবেন।
নিচের দেওয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ
আপনার সংখ্যাটি বসিয়ে দেব বহাল অপশনে ক্লিক করে দিবেন। ক্লিক করার পর আপনারা দেখতে পারবেন আপনাদের সামনে আবার একটি নতুন চালু হয়ে গেছে।
এখান থেকে আপনাকে প্রথমে তে আপনার মোবাইলে মাধ্যমে একটি কিউআর কোড স্ক্যান করতে হবে এর জন্য আপনাকে এনআইডি ওয়ালেট নামে একটি অ্যাপস প্লে স্টোর থেকে আপনাকে ডাউনলোড করতে হবে।
প্লে স্টোর থেকে আপনি এনআইডি অনলাইন অ্যাপটি ডাউনলোড করার পর আপনারা এখানে যে স্ক্যানার রয়েছে সেটার মধ্যে একটি স্ক্যান করে নেবেন তার পরবর্তী সময়ে আপনি আপনার ফেসটাকে স্ক্যান করে নিবেন।
নিচেরটা ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ
আপনার হাতে থাকে স্মার্টফোনের সাহায্যে আপনার ফেস স্ক্যান প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হলে আপনাকে তার অটোমেটিক ভাবে আপনার প্রোফাইলে নিয়ে যাবে।
আপনার প্রোফাইলে আসার পর আপনার নতুন একটি পেজ ওপেন হয়ে যাবে নিচে দেয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ
তো এখান থেকে আপনাদেরকে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য ভোটার আইডি কার্ডের জন্য তারিখ সংশোধন করার জন্য প্রোফাইল অপশন এ ক্লিক করে দিতে হবে।
আশা করি বন্ধুরা আপনারা এতটুকু বিস্তারিত প্রক্রিয়া বুঝতে পেরেছেন কিভাবে আপনারা আপনাদের প্রোফাইলে প্রবেশ করতে পারেন সে বিষয়ে তথ্য আমরা জানতে পেরেছেন।
ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন আবেদন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে প্রোফাইল অপনে ক্লিক করতে হবে ক্লিক করার পর আপনার জন্ম তারিখ অপশনে ক্লিক করে দিতে হবে।
নিচে দেয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ
বন্ধুরা আপনারা যখন প্রোফাইল অপনে প্রবেশ করবেন তখন এখান থেকে দেখতে পারবেন একটি এডিট আমি অপশন রয়েছে। কিন্তু এডিট অপশনে ক্লিক করে দিবেন আপনারা।
এডিট অপশনে ক্লিক করে দেয়ার পর আপনার যদি একটি নিচের দিকে আসেন তাহলে আবার আপনার ব্যক্তিগত তথ্য গুলো সম্পন্নভাবে দেখতে পারবেন।
তো আপনি এখান থেকে চাইলে যে কোন কিছু তথ্য সংশোধন করতে পারবেন তো আমরা যেহেতু জন্ম তারিখ কিভাবে সংশোধন করতে হয় ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন আবেদন তো শুধুমাত্র জন্ম তারিখ দিয়ে আপনাদেরকে দেখিয়ে দিচ্ছি।
নিচের দেয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ
বন্ধুরা এখান থেকে আপনারা জন্ম তারিখের উপর একটি টিক মার্ক দিয়ে দিবেন টিক মার্ক দিয়ে দেয়ার পর আপনাদের এখান থেকে আপনারা ইচ্ছামত ভাবে জন্ম তারিখ সংশোধন করতে পারবেন।
তারপর পরবর্তীতে আবার আপনারা এখান থেকে পরবর্তী অপশন ক্লিক করে দিবেন। পরবর্তী অপশনে ক্লিক করে দেয়ার পর আপনাদের সামনে আবারো একটি নতুন পেট চালু হয়ে যাবে।
নিচে দেওয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ
এখান থেকে পরবর্তী অপশনে ক্লিক করে দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনাদের সামনে আবারো একটি নতুন পেজ চালু হয়ে যাবে। নিচে দেয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেন।
পরবর্তী অপশনে ক্লিক করার পর আপনাদের সামনে আবার এরকম একটি পেজ আসবে যে আপনি আগের ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ কত ছিল আর এখন বর্তমানে আপনার সংশোধন করার পর কত হয়েছে সেটি দেখতে পারবেন।
তারপর আপনি চিন্তা ভাবনা ছেড়ে দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন আবেদন করার জন্য ক্লিক করে দিবেন। ক্লিক করে দেয়ার পর আপনাদের সামনে আবার একটি নতুন পেজ চালু হবে।
নিচে দেওয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ
নতুন পেজটি চালু হওয়ার পর আপনারা দেখতে পারবেন এখান থেকে আপনাদের টোটাল ডিপোজিট হচ্ছে জিরো। অর্থাৎ আপনারা এন আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য জন্ম তারিখ সংশোধন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে নির্বাচন কমিশন অফিসে ফ্রি জমা দিতে হবে।
আমরা এখন আপনাদেরকে দেখাবো বিকাশের মাধ্যমে কিভাবে আপনি নির্বাচন কমিশন অফিসের আন্ডারে আপনার এনআইডি নাম্বার ব্যবহার করে কিভাবে পেমেন্ট পদ্ধতি সম্পন্ন করবেন।
এর জন্য প্রথমে আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনের সাহায্যে বিকাশ অ্যাপসের মাধ্যমে ঢুকতে হবে। বিকাশে এপ্স এর মধ্যে প্রবেশ করার পর আপনারা পেবিল নামে একটি অপশন দেখতে পারবেন।
আপনারা সরাসরি পে বিল অপশনে ক্লিক করে দিবেন। নিজেদের ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেন আরো ভালোভাবেঃ
বিকাশ পেবিল অপশনে প্রবেশ করার পর আপনারা আবারো আপনাদের সামনে নতুন একটি পেজ ওপেন হয়ে যাবে সেখান থেকে আপনাদেরকে দেখতে হবে এনআইডি নামে একটি অপশন রয়েছে।
নিচে দেওয়া ছবিটি দেখুনঃ
এখান থেকে আপনাকে সিলেক্ট করে দিতে হবে এনআইডি কারেকশন ইনফো এন আই ডি কারেকশন ইনপ ক্লিক করার পর আপনাদের সামনে আবারো একটি নতুন পেজ চালু হবে।
নিচের দেয়া ছবিটি দেখুনঃ
এখান থেকে আপনারা আপনাদের এনআইডি নাম্বার অর্থাৎ জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার বসিয়ে দেবেন বসিয়ে দেয়ার পর। পে বিল করতে এগিয়ে যান অপশনে ক্লিক করে দিবেন।
ক্লিক করে দেয়ার পর দেখবেন আপনাদের এখানে এমন চলে এসেছে কত টাকা বিল। নিচের দেয়া ছবিটি দেখুন আরো ভালোভাবে বুঝতে পারবেনঃ
তারপর এখান থেকে আপনারা একটি পেমেন্ট করুন সম্পন্ন করে দিবেন পেমেন্ট সম্পন্ন করার পর আপনাদেরকে করার পূর্বে অবশ্যই আপনার থেকে আপনাদের বিকাশ পিন দিতে হবে।
বিকাশ পিন অপশনে ক্লিক করার পর আপনারা ট্যাক বাটন ধরে রাখবেন ট্যাব বাটনের ধরে রাখার পর আপনাদের পেমেন্ট পদ্ধতি সম্পন্ন হয়ে যাবে।
নিচেরটা ছবিটি দেখুন ভালোভাবে বুঝতে পারবেনঃ
পরবর্তীতে বন্ধুরা আপনাদের পেমেন্ট পদ্ধতি সম্পন্ন হওয়ার পর। আপনারা সরাসরি চলে যাবেন আবার আপনার নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে আপনাদের অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করার জন্য।
এখান থেকে আপনি প্রবেশ করার পর দেখতে পারবেন আপনার এখানে একটি পেজ ওপেন হয়ে যাবে। সেখান থেকে শুধুমাত্র আপনার পেজটা একটু রিলোড দিয়ে দিবেন।
রিলোড দেয়ার পর আপনার এখানে যে ৩৪৫ টাকা আপনি ডিপোজিট করেছেন সেটি কিন্তু এখানে চলে আসবে। নিচে দেয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ
এখন আপনি এখান থেকে ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন আবেদন করার জন্য পরবর্তী সময় ক্লিক করে দিবেন পরবর্তী অপশনে ক্লিক করে দেয়ার পর আপনাদের সামনে আবার একটি নতুন পেজ চালু হয়ে যাবে।
নতুন পেজটি চালু হওয়ার পর আপনারা দেখতে পারবেন নিচে দেওয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ
জাতীয় পরিচয় পত্র যদি স্মার্ট কার্ড হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই এখান থেকে স্মার্ট কার্ড সিলেট করে দিতে হবে আর যদি রেগুলার কার্ড হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই রেগুলার সিলেট করে দিতে হবে।
তো আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র অনুসারে আপনাকে এখানে সিলেক্ট করতে হবে। তাই আমি এখান থেকে আমার যেহেতু রেগুলার আমি এখান থেকে রেগুলার সিলেক্ট করে দিচ্ছি।
রেগুলার সিলেট করার পর আপনারা দেখতে পারবেন আবার পরবর্তী অপশনে ক্লিক করে দিবেন পরবর্তী অপশন ক্লিক করে দেয়ার পর আপনাদের সামনে আবার একটি নতুন প্যাচাল হয়ে যাবে।
নিচে দেয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ
ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন করার জন্য আপনাদের যে সকল পর্যন্ত তথ্য গুলো লাগবে সেগুলো আপনারা এখান থেকে আপলোড করে দেবেন।
আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আপনাদেরকে আগেই জানানো হয়েছে ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন করার জন্য যে সকল প্রয়োজনীয় তথ্য লাগে তা উপরে দেয়া রয়েছে।
আপনি সকল তথ্যগুলো আপনারা এখান থেকে আপলোড অপশনে ক্লিক করে আপলোড করে দিবেন আপলোড করে দেয়ার পর আপনাদের পরবর্তী অপশনে ক্লিক করে দিতে হবে।
পরবর্তী অপশনে ক্লিক করে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনাদের সামনে আবার একটি নতুন পেজ ওপেন হবে নিচে দেওয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ
আপনি যে সকল তথ্যগুলো আপলোড করেছিলেন আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র অর্থাৎ ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন জন্ম তারিখ সংশোধনের জন্য এখানে কিন্তু সকল ডকুমেন্টস গুলো আপনার চলে এসেছে।
এখান থেকে শুধুমাত্র আপনি সাবমিট বাটনে ক্লিক করে দেবেন কিন্তু আপনার আবেদনপত্র সম্পন্ন হয়ে যাবে কিভাবে সাবমিট করবেন তার নিচে দেওয়া হলঃ
বন্ধুরা সাবমিট অপশনে ক্লিক করার সঙ্গে সঙ্গে কিন্তু আপনার আবেদন পত্রটি সাবমিট হয়ে যাবে এবং আবেদনপত্র সাবমিট হওয়ার পর এক সপ্তাহ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন হয়ে যাবে।
আশা করি বন্ধুরা বিস্তারিত প্রক্রিয়া আপনারা বুঝতে পেরেছেন কিভাবে ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন আবেদন করা যায় সেই বিষয়ে বিস্তারিত পক্ষে বুঝতে পেরেছেন।
শেষ কথাঃ
বন্ধুরা আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটের আর্টিকেল লেখা ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন আবেদন এর বিস্তারিত আর্টিকেল করেছেন তারা অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন কিভাবে আপনারা আবেদন প্রক্রিয়া সহ এবং আবেদন করার জন্য কি কি ডকুমেন্টস প্রয়োজন হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
আমাদের ওয়েবসাইটের আর্টিকেল লেখা ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন আবেদন পড়ে যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে আপনাদের মতামত জানিয়ে দিবেন।
এ ছাড়াও আমাদের ওয়েবসাইটের আর্টিকেল ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন আবেদন আপনার বন্ধু-বান্ধবদের শেয়ার করে ছড়িয়ে দিয়ে তাদেরকেও ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন আবেদন জন্য সুযোগ করে দিবেন।
ধন্যবাদ।
![অনলাইনে ক্যাপচা এন্ট্রি করে আয় করুন [captcha typing]](https://mayajaal.net/wp-content/uploads/2022/06/chaptcha-1-1.jpg)