ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে, বন্ধুরা আপনাদের হাজারো মানুষের মনের প্রশ্ন ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে।

আজকে আমাদের ওয়েবসাইটের মূল টপিক থাকছে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য আপনাদের কি কি ডকুমেন্টস প্রয়োজন হবে। । সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য

আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটের আর্টিকেল লেখা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চান তারা অবশ্যই আমাদের নিচে দেওয়া আর্টিকেলগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে।

আজকের এই টপিকের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে এবং ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন প্রয়োজনীয় তথ্য আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব।

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে

বন্ধুরা প্রথমে আপনাকে জানতে হবে আসলে আপনি ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে। ভোটার আইডি কার্ডের আপনি আসলে কোন অংশ সংশোধন করবেন সেটি হচ্ছে মূল বিষয়।

ভোটার আইডি কার্ডে সাধারণত বিভিন্ন ধরনের ভুল থাকে এর মধ্যে হচ্ছে আপনার নামের ভুল থাকতে পারে আপনার নামের বানানের ভুল থাকতে পারে।

কিংবা আপনার পিতার নামের বানান ভুল থাকতে পারে কিংবা আপনার পিতার নাম সংশোধন করতে চাচ্ছেন কিংবা আপনার মায়ের নামে ভুল থাকতে পারে কিংবা আপনার মায়ের নাম সংশোধন করতে হবে।

এছাড়াও জাতীয় পরিচয় পত্র  অর্থাৎ ভোটার আইডি কার্ডে সংশোধন করার জন্য আপনার বিভিন্ন ধরনের ভুল থাকতে পারে যেমন আপনার নাম অথবা আপনার বয়স সমস্যা অর্থাৎ বয়স সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হবে।

তো আজকে আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আপনাদেরকে জানাবো ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য আপনাদের কি কি তথ্য প্রয়োজন হবে এবং  বিষয়ের সংশোধন করার জন্য কোন ট্রপিক অর্থাৎ কোন ধরনের ডকুমেন্ট লাগবে সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য আপনারা জানতে পারবেন।

ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

বন্ধুরা আপনারা যারা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে চাচ্ছেন পর্যায়ক্রমে আপনাদের কি কি সমস্যার জন্য কি কি ধরনের ডকুমেন্টস প্রয়োজন হতে পারে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা নিচে দেওয়া হবে।

ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন

বন্ধুরা আপনারা যারা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে চাচ্ছেন আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন করার প্রয়োজন যেমন নামের মধ্যে অনেক সময় আকার কিংবা একার এগুলো ভুল হয়ে থাকে।

এই সকল সমস্যাগুলোর জন্য আপনাকে জন্য ডকুমেন্ট ব্যবহার করতে হবে তা নিম্নে দেওয়া হলঃ অর্থাৎ আপনার নামের মধ্যে রয়েছে মোহাম্মদ আব্দুল খালেক এখানে আপনি মোঃ আঃ খালেক করতে চাচ্ছেন।

ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন নিচে দেয়া হলঃ

  1. আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ। (পিএসসি/জেএসসি/এসএসসি/এইচএসসি) সনদ এর ফটোকপি ব্যবহার করতে হবে।
  2. আবেদনকারী অনলাইন জন্ম সনদ লাগবে সংযুক্তিকরণ হিসেবে।
  3. আবেদনকারী পাসপোর্ট কপি যদি থাকে তাহলে প্রযোজ্য হবে।
  4. আবেদনকারী ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি (যদি থাকে)
  5. আবেদনকারীর বৈবাহিক কাবিননামার ফটোকপি (যদি থাকে)
  6. স্বামী অথবা স্ত্রীর অর্থাৎ আবেদনকারী স্বামী হলে স্ত্রীর এবং আবেদনকারী স্ত্রী হলে স্বামীর আইডি কার্ডের ফটোকপি।

বন্ধুরা আশা করি আপনারা যারা ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন করতে চাচ্ছেন তাদের যে সকল প্রয়োজনীয় তথ্য লাগবে অর্থাৎ ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে সে বিষয়ে বিস্তারিত বুঝতে পেরেছেন।

শুধুমাত্র নাম সংশোধন নয় আরো অন্যান্য সংশোধন রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে আপনারা জানতে পারবেন আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।

ভোটার আইডি কার্ডে ইংরেজি নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে

বন্ধুরা আপনার ভোটার আইডি কার্ডের যদি বাংলা নাম ঠিক থাকে শুধুমাত্র ইংরেজি নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে আপনাদের কি কি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা নিচে দেওয়া হল।

শুধুমাত্র ইংরেজি নাম ভুল থাকার কারণে যে সকল প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো লাগবে সেগুলো নিচে দেওয়া হলঃ

  1. আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ। (পিএসসি/জেএসসি/এসএসসি/এইচএসসি) সনদ এর ফটোকপি ব্যবহার করতে হবে।
  2. আবেদনকারী অনলাইন জন্ম সনদ লাগবে সংযুক্তিকরণ হিসেবে।
  3. আবেদনকারী পাসপোর্ট কপি যদি থাকে তাহলে প্রযোজ্য হবে।
  4. আবেদনকারী ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি (যদি থাকে)
  5. আবেদনকারীর বৈবাহিক কাবিননামার ফটোকপি (যদি থাকে)
  6. স্বামী অথবা স্ত্রীর অর্থাৎ আবেদনকারী স্বামী হলে স্ত্রীর এবং আবেদনকারী স্ত্রী হলে স্বামীর আইডি কার্ডের ফটোকপি।

বন্ধুরা আপনারা যারা ভোটার আইডি কার্ডের ইংরেজি নাম সংশোধন করবেন তাদের এ সকল কাগজপত্রগুলো হলেই আপনারা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

আপনারা যারা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য অনলাইনে আবেদন করবেন তাদের এক সপ্তাহ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই আপনাদের ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন হয়ে যাবে বলে আমরা আশা করছি।

আপনি যদি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপনার আবেদনের সঙ্গে সংযুক্ত করতে পারেন তাহলে আশা করি আপনাদের ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন হয়ে যাবে।

ভোটার আইডি কার্ডের সম্পূর্ণ নাম সংশোধন করার জন্য কি কি লাগবে

বন্ধুরা আপনারা যারা ভোটার আইডি কার্ডের সম্পূর্ণ নাম চেঞ্জ করতে চাচ্ছেন অর্থাৎ আপনাদের সম্পূর্ণ নামই ভুল হয়েছে এবং যদি আপনার নাম মোহাম্মদ করিম মিয়া হয় সে ক্ষেত্রে আপনার নাম যদি আব্দুল করিম দিতে চান তাহলে এই জন্য আপনার যে সকল প্রয়োজনে কাগজ লাগবে তার নিম্নে দেওয়া হলঃ

  1. আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ। (পিএসসি/জেএসসি/এসএসসি/এইচএসসি) সনদ এর ফটোকপি ব্যবহার করতে হবে।
  2. আবেদনকারী অনলাইন জন্ম সনদ লাগবে সংযুক্তিকরণ হিসেবে।
  3. এনআইডি কার্ড করার পূর্বে যদি আপনার পাসপোর্ট কপি থাকে তা সংযুক্ত করতে হবে।
  4. আবেদনকারী ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি (যদি থাকে)
  5. আবেদনকারীর বৈবাহিক কাবিননামার ফটোকপি (যদি থাকে)
  6. স্বামী অথবা স্ত্রীর অর্থাৎ আবেদনকারী স্বামী হলে স্ত্রীর এবং আবেদনকারী স্ত্রী হলে স্বামীর আইডি কার্ডের ফটোকপি।
  7. আবেদনকারীর প্রার্থীদের সন্তানদের অনলাইন জন্ম সনদের ফটোকপি।
  8. জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক কোর্টে সম্পাদিত হলাম প্রয়োজন হবে।

বন্ধুরা আশা করছি আপনাদের যাদের ভোটার আইডি কার্ড এই সম্পূর্ণ নাম সংশোধন করার প্রয়োজন তাদের সকল প্রয়োজনে কাগজপত্র গুলো লাগবে। ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে সে বিষয়ে বিস্তারিত পক্ষে আপনারা জানতে পেরেছেন।

ভোটার আইডি কার্ড এ পিতা মাতার নাম সংশোধন করার জন্য কি কি লাগবে

বন্ধুরা আপনারা যারা আপনাদের ভোটার আইডি কার্ডে পিতা এবং মাতার নাম সংশোধন করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য যে সকল প্রয়োজনীয় কাগজ লাগবে তা নিম্ন দেওয়া হলঃ

আপনার ভোটার আইডি কার্ড আপনার পিতা মাতার নাম যদি সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে সংশোধন করার জন্য অনলাইনে আবেদন পত্র সম্পন্ন করতে পারবেন।

পিতা মাতার নাম সংশোধন করার জন্য ভোটার আইডি কার্ডের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেয়া হলোঃ

  1. আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ। (পিএসসি/জেএসসি/এসএসসি/এইচএসসি) সনদ এর ফটোকপি ব্যবহার করতে হবে।
  2. আবেদনকারী অনলাইন জন্ম সনদ লাগবে সংযুক্তিকরণ হিসেবে।
  3. এনআইডি কার্ড করার পূর্বে যদি আপনার পাসপোর্ট কপি থাকে তা সংযুক্ত করতে হবে।
  4. আবেদনকারী ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি (যদি থাকে)
  5. আবেদনকারী পিতা ও মাতার আইডি কার্ডের ফটোকপি।
  6. আবেদনকারী সকল ভাই ও বোনদের আইডি কার্ডের ফটোকপি।

বন্ধুরা আশা করছি আপনারা বিস্তারিত প্রক্রিয়া বুঝতে পেরেছেন ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে।

ভোটার আইডি কার্ডে পিতা মাতা সংশোধন করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো আমরা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি।

বন্ধুরা আপনারা মনে রাখবেন এই ধরনের পিতা-মাতার নাম সংশোধনের জন্য আপনার আবেদনটি অনলাইনে সাবমিট করার উপজেলা পর্যায়ে থেকে তারা সংশোধন করে দিতে পারে।

আপনি যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ডে আপনার পিতা মাতার নাম সংশোধন করার জন্য অনলাইনে আবেদন করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার উপর জেলা পর্যায়ে নির্বাচন কমিশন অফিসে যোগাযোগ করুন।

ভোটার আইডি কার্ড এ পিতা মাতার নাম বানানের ভুল সংশোধন করতে কি কি লাগে

বন্ধুরা আপনারা যারা ভোটার আইডি কার্ডে আপনার পিতা মাতার নাম এর বানান ভুল সংশোধন করার জন্য চাচ্ছেন তাদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো কি কি লাগে তা নিয়ে দেয়া হবে।

এখানে কথা হচ্ছে আপনার পিতার এবং আপনার মাথার জাতীয় পরিচয়পত্র অনুসারে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের মধ্যে যদি আপনার পিতা এবং আপনার মাতার নাম বানান ভুল থাকে।

তাহলে অবশ্যই আপনারা নিম্নে দেওয়া কাগজগুলো সংরক্ষণ করে অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া সাবমিট করবেন। তাহলে আপনার ভোটার আইডি কার্ডে আপনার পিতা মাতার নাম সংশোধন করতে পারবেন।

  • আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ। (পিএসসি/জেএসসি/এসএসসি/এইচএসসি) সনদ এর ফটোকপি ব্যবহার করতে হবে।
  • আবেদনকারী অনলাইন জন্ম সনদ লাগবে সংযুক্তিকরণ হিসেবে।
  • আবেদনকারী পিতা মাতার জাতীয় পরিচয় পত্র ফটোকপি।
  • আবেদনকারীর সকল ভাই-বোনদের জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।

ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধন করতে কি কি লাগে

বন্ধুরা আপনারা যারা আপনাদের ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধন করতে চাচ্ছেন অর্থাৎ আপনাদের জন্ম তারিখ সংশোধন করার জন্য যে সকল প্রয়োজনে কাগজ লাগবে তা আমাদের ওয়েবসাইটের আর্টিকেলে নিম্নে বর্ণনা করা হবে|

  • আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ। (পিএসসি/জেএসসি/এসএসসি/এইচএসসি) সনদ এর ফটোকপি ব্যবহার করতে হবে।
  • আবেদনকারী অনলাইন জন্ম সনদ লাগবে সংযুক্তিকরণ হিসেবে।
  • এনআইডি কার্ড করার পূর্বে যদি আপনার পাসপোর্ট কপি থাকে তা সংযুক্ত করতে হবে।
  • আবেদনকারী ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি (যদি থাকে)
  • আবেদনকারীর বৈবাহিক কাবিননামার ফটোকপি (যদি থাকে)
  • স্বামী অথবা স্ত্রীর অর্থাৎ আবেদনকারী স্বামী হলে স্ত্রীর এবং আবেদনকারী স্ত্রী হলে স্বামীর আইডি কার্ডের ফটোকপি।
  • বিবাহিত হলে কাবিননামা সংযুক্তি করতে হবে।
  • সকল ভাই বোনের আইডি কার্ড নাম্বার উল্লেখ করতে হবে এবং পিতার উত্তরাধিকারী ওয়ারিশ সনদ।
  • সকল ভাই বোনের আইডি কার্ডের ফটোকপি।
  • বাংলাদেশ সিভিল সার্জন কর্তৃক বয়স প্রমাণের রিপোর্ট।
  • চাকরির সার্ভিস বইয়ের ফটোকপি।
  • চাকরির আইডি কার্ডের ফটোকপি।
  • অফিস স্মারকের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের প্রত্যয়ন পত্র।
  • পেনশন অবসর বইয়ের ফটোকপি (অবসরপ্রাপ্ত দের জন্য)
  • মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধাদের সনদ ও মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রাপ্ত বিভিন্ন ভাতাটির প্রাপ্তির রশিদের ফটোকপি।

বন্ধুরা আশা করছি আপনারা বিস্তারিত তথ্য বুঝতে পেরেছেন ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে এবং ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন জন্মতারিখ সংশোধন করার জন্য সকল প্রয়োজনে কাগজপত্র গুলো আপনাদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে আমাদের ওয়েবসাইটে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

ভোটার আইডি কার্ডের স্বামী/ স্ত্রীর নাম সংশোধন করার জন্য কি কি প্রয়োজন

বন্ধুরা আপনারা যারা ভোটার আইডি কার্ডের স্বামীর অথবা স্ত্রীর নাম পরিবর্তন কিংবা সংশোধন করার জন্য যাচ্ছেন তাদের আসলেই প্রয়োজনে কি কি কাগজপত্র গুলো লাগবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।

আপনি যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের স্বামীর নাম অর্থাৎ আপনার স্বামীর নাম চেঞ্জ করতে চান কিংবা আপনার সামান্য পরিবর্তন করতে চান কিংবা সংশোধন করতে চান কিংবা আপনি আপনার স্ত্রীর নাম সংশোধন করতে চান কিংবা পরিবর্তন করতে চান তাহলে অবশ্য নিম্ন কাগজপত্র গুলো দিয়ে আপনাকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

প্রয়োজনের কাগজ পত্র গুলোঃ 

  • কাবিননামা অর্থাৎ বৈবাহিক সনদের কপি অবশ্যই আবেদনের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।
  • স্বামী হলে স্ত্রীর আইডি কার্ড সংযুক্তি করতে হবে।
  • স্ত্রী হলে স্বামীর আইডি কার্ড সংযুক্তি করতে হবে।

বন্ধুরা আপনারা যারা স্বামী এবং স্ত্রী অর্থাৎ স্বামী স্ত্রী যে কারো নাম সংশোধন করার জন্য যাচ্ছেন তাদেরকে অবশ্যই উপরে তিনটি কাগজ হলে আপনারা সংশোধন করার জন্য অনলাইনে আবেদনপত্র সম্পন্ন করতে পারবেন।

ভোটার আইডি কার্ডে স্বামী/স্ত্রীর নাম সংশোধনের জন্য কি কি প্রয়োজন

বন্ধুরা আপনারা যারা ভোটার আইডি কার্ডে স্বামী অথবা স্ত্রী নাম সংশোধন করতে চাচ্ছেন অর্থাৎ নামের বানানের মধ্যে যদি কোন প্রকার ভুল হয়।

আপনারা যারা ভোটার আইডি কার্ড স্বামী স্ত্রীর নাম সংশোধন করবেন সংশোধন তার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো নিম্নে দেওয়া হলোঃ

  1. কাবিননামা/বৈবাহিক সনদপত্রের ফটোকপি সংযুক্ত করতে হবে।
  2. স্বামী স্ত্রীর আইডি কার্ডের ফটোকপি প্রযোজ্য হবে এবং সংযুক্ত করতে হবে।
  3. সন্তানদের অনলাইন জন্ম সনদের ফটোকপি সংযুক্ত করতে হবে।
  4. সন্তানদের শিক্ষা সনদের ফটোকপি সংযুক্ত করতে হবে।

ভোটার আইডি কার্ডের স্থায়ী এবং বর্তমান ঠিকানা সংশোধন করতে কি কি লাগে

বন্ধুরা আপনারা যারা ভোটার আইডি স্থায়ী ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা ভুল হয়েছে এবং বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানার মধ্যে কোন প্রকার সামঞ্জস্য নেই তারা কিভাবে আপনারা বর্তমান ঠিকানা ঠিকানা চেঞ্জ করবেন।

আপনারা যারা ভোটার আইডি কার্ডের বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা চেঞ্জ করবেন তাদেরকে অবশ্যই অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।

বর্তমান এবং স্থায়ী ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে তার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ

  1. অনলাইন জন্ম সনদের ফটোকপি অনলাইন আবেদনের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।
  2. বিদ্যুৎ বিলের কপি অনলাইন আবেদনের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।
  3. চৌকিদারী টেক্সট রশিদ অথবা পৌরসভা রশিদ সংযুক্ত করতে হবে।
  4. সিটি কর্পোরেশন অথবা পৌরসভা অথবা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত প্রত্যয়ন পত্র।

এই চারটি জিনিস হলে আপনি ভোটার আইডি কার্ডের বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন করতে পারবেন খুব সহজেই অনলাইনে আবেদন করে।

বন্ধুরা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য যার যার তথ্যের প্রয়োজন আপনারা যে রকম ভাবে সংশোধন করতে চাচ্ছেন সকল প্রকার তথ্য আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি।

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য এখানে ক্লিক করেনঃ services.nidw.gov.bd

শেষ কথাঃ 

আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইট আর্টিকেল লেখা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে সম্পূর্ণ আর্টিকেল যদি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন আপনাদের ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি প্রয়োজন লাগবে।

আমাদের ওয়েবসাইট আর্টিকেল লেখা পড়ে যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে আপনাদের মতামত আমাদেরকে জানিয়ে দিবেন।

এছাড়া আমাদের ওয়েবসাইটের আর্টিকেল লেখা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে আপনার বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে শেয়ার করে তাদেরকে দেখার সুযোগ করে দেবেন।

যেন তারা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে এই আর্টিকেলটি পড়ে তারা অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সংগ্রহ করে।

ধন্যবাদ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top