মোবাইল দিয়ে প্যাসিভ ইনকাম করুন মাসে 40 থেকে 60 হাজার টাকা

আজকে আমি আপনাদের সাথে মোবাইল দিয়ে প্যাসিভ ইনকাম সম্পর্কে আলোচনা  করব। প্যাসিভ ইনকাম ইত্যাদি সম্পর্কে আমি আগেও  আলোচনা করেছি। এবং আমি প্যাসিভ ইনকাম জানার জন্য 6টি কাজ নিয়ে আলোচনা করেছি।

মোবাইল দিয়ে প্যাসিভ ইনকাম এর এই 6টি কাজও আপনি মোবাইল দিয়ে করতে পারবেন। এখন আমি আলোচনা করব কিভাবে আপনি আপনার মোবাইল দিয়ে প্যাসিভ ইনকাম করতে পারবেন অথবা ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। Passive Income with mobile

প্যাসিভ ইনকাম এর জন্য নিচের স্কিলগুলোর উপর কাজ শিখলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন, অথবা আপনি নিজেও ইন্টারনেট থেকে ইনকাম করতে পারবেন ক্লায়েন্টের কাজ ছাড়া। তো চলুন মোবাইল দিয়ে প্যাসিভ ইনকাম এর স্কিল গুলো দেখে নেই:

1. ব্লগিং করে ইনকাম:
2. এফিলিয়েট করে ইনকাম:
3. কনটেন্ট রাইটিং করে ইনকাম:
4. ইউটিউব থেকে ইনকাম:
5. ফেইসবুক থেকে ইনকাম:
6. এসইও শিখে ইনকাম:

উপরের ছয়টা স্কিনের উপর কাজ শিখে আপনি মোবাইল দিয়ে প্যাসিভ ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন। এছাড়াও এই স্কিলেগুলোর উপর যদি আপনি কাজ শিখেন, তাহলে ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেস ফাইবার এবং আপওয়ার্কে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন।

আপনারা যারা প্যাসিভ ইনকাম সম্পর্কে  জানেন না, তাদের জন্য নিচের আর্টিকেলটি।  প্যাসিভ ইনকাম সম্পর্কে আমি আগেই আলোচনা  করেছি নিচে তা দেওয়া হল:

প্যাসিভ ইনকাম করুন মাসে 60 থেকে 80 হাজার টাকা

তো চলুন এবার মোবাইল দিয়ে কিভাবে ইনকাম করতে পারবেন সে সম্পর্কে আলোচনা করা যাক:

মোবাইল দিয়ে প্যাসিভ ইনকাম

মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে ইনকাম করা যায়, হয়তো অনেকেই জানেন না। মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে আপনি খুব সহজেই প্যাসিভ ইনকামvকরতে পারবেন।  ব্লগিং ইনকামটা সাধারণত দুই ভাবে করা যায়,

1. এডসেন্স বা বিভিন্ন অ্যাড নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ইনকাম 

2. এফিলিয়েট এর মাধ্যমে ইনকাম

উপরে দুই উপায়ে আপনি মোবাইল দিয়ে খুব সহজে  মোবাইল দিয়ে প্যাসিভ ইনকাম পারবেন। এর জন্য অবশ্যই আপনার কিছু দক্ষতা প্রয়োজন। যেমন কনটেন্ট রাইটিং এবং একটি ওয়েবসাইট ম্যানেজমেন্ট। 

মোবাইল দিয়ে কিভাবে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন এবং ওয়েবসাইট ম্যানেজমেন্ট করবেন। এই সম্পর্কের শীঘ্রই একটি ভিডিও  সিরিজ আসবে।  সুতরাং আমাদের সাথেই থাকুন

ব্লগিং এবং আর্টিকেল রাইটিং ছাড়া মোবাইল দিয়ে ভিডিও তৈরি করে ইনকাম করতে পারবেন। মোবাইল দিয়ে ভিডিও তৈরি করার জন্য আপনাকে দুইটি প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন। এক. ফেসবুক, দুই. ইউটিউব 

অর্থাৎ আপনি মোবাইল দিয়ে ভিডিও তৈরি করে সেই ভিডিও ফেসবুক ইউটিউব এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য অবশ্যই আপনাকে ভিডিও তৈরি করা এবং ভিডিও এডিটিং করা ইত্যাদি শিখতে হবে।

এছাড়াও আপনি মোবাইল দিয়ে এসইও শিখতে পারেন। এসইও শিখে সেই এসইও আপনার ইউটিউব চ্যানেলে বা ফেসবুকে অথবা আপনার ওয়েবসাইটের প্রয়োগ করে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারেন।

এসইও হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন। এসইও সম্পর্কে যদি আপনারা বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে নিচের আর্টিকেলগুলো দেখতে পারেন,

এসইও নাড়িভুঁড়ি

উপরে আমি যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছি, আপনার নিজের জন্য কাজ করে প্যাসিভ ইনকাম ইনকাম করতে পারেন।

এছাড়াও আপনি উপরের কাজগুলো শেখার মাধ্যমে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। এর জন্য প্রথমে আপনার উপরে কাজ গুলো শিখতে হবে এবং সেই কাজগুলো বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে সার্ভিস প্রদান করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ ফাইবার, upwork মার্কেটপ্লেস একাউন্ট করবেন এবং সেই মার্কেটপ্লেসে ক্লায়েন্টদের জন্য এ কাজগুলো করবেন। এর ফলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং ইনকাম করতে পারবেন।

অনেকেই আছেন ফ্রিল্যান্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে করে ইত্যাদি সম্পর্কে জানেন না, আপনার যদি ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে ইত্যাদি সম্পর্কে না জানেন,  তাহলে  ফ্রিল্যান্সিং ক্যাটাগরি সবগুলো আর্টিকেল দেখতে পারেন|

ফ্রিল্যান্সিং এর সবগুলো আর্টিকেল একসাথে

শেষ কথা:

আপনারা হয়তো অনেকেই মনে করতেছেন, মোবাইলে এই কাজগুলো করা সম্ভব নয়। কিন্তু একটি কম্পিউটারে যা থাকা প্রয়োজন, মোবাইলের তার সবকিছু আছে। মোবাইলে একটা সমস্যা আছে সেটা হচ্ছে  ছোট ডিসপ্লে

বর্তমানে একটা নরমাল কম্পিউটারে থেকেও মোবাইলে অনেক বেশি ফাংশন রয়েছে। কিন্তু আপনারা মোবাইল দিয়ে এই কাজগুলো করতে জানেন না, তাই আপনারা অনেকেই বলেন এই কাজের মোবাইল নিয়ে সম্ভব নয়। কিন্তু মোবাইল দিয়ে এই কাজগুলো করা সম্ভব।

মোবাইল দিয়ে ইনকাম এর এই কাজগুলো এই ওয়েবসাইটে রেগুলার শেখানো হবে মোবাইলে ফ্রিল্যান্সিং বা প্যাসিভ ইনকাম করতে চাইলে আমাদের সাথেই থাকুন।

আপনার যদি কোন প্রশ্ন বা পরামর্শ থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানান। ভাল লাগলেও অবশ্যই কমেন্ট করতে ভুলবেন না।

আর্টিকেলটি সম্পন্ন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম রেগুলার অনলাইনে ইনকাম টিপস পেতে আমাদের সাথেই থাকুন। আবারো ধন্যবাদ