অনলাইনে ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন, আপনারা যারা নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করবেন তাদেরকে অবশ্যই সর্বনিম্ন ১৮ বছর হতে হবে ১৮ বছর হলে আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনের সাহায্যে আপনি ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
আজকে আমাদের ওয়েবসাইটের আর্টিকেলে অনলাইনে ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন বিস্তারিত প্রক্রিয়া আপনাদেরকে দেখিয়ে দেব আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটের দিক নির্দেশনাগুলো মেনে কাজ করতে পারলেই আপনি ভোটার হওয়ার আবেদন সম্পন্ন করতে পারবেন।
আর আপনি যদি নতুন ভোটার হতে চাচ্ছেন তাহলে অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানতে পারবেন। আপনি যদি নতুন ভোটার হতে চান অনলাইনে ভোটারের আবেদন সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি আপনি পড়বেন শেষ পর্যন্ত।
কেননা আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আপনাদের সুবিধার জন্য প্রতিটা স্টেপ আপনাদের কি স্ক্রিনশট এর মাধ্যমে আমরা দেখিয়ে দিব।

অনলাইনে ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন
আপনি দেশে থাকেন কিংবা বিদেশে থাকেন সেটা দেখার বিষয় নয় আপনি অনলাইনে ঘরে বসে খুব সহজেই ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
অনলাইনে ভোটার হওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে নির্বাচন কমিশন এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আপনাকে প্রথমত আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।
তারপর আপনাকে নির্বাচন কমিশন অফিসে আবেদনক্রমে ক্লিক করার পর সেখান থেকে আপনারা রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে জন্ম তারিখ এবং আপনার মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করে।
প্রথমে আপনার হাতে থাকলে সাহায্যে আপনি services nidw gov bd লিখে সার্চ করে দিবেন সার্চ করে দিলে আপনাদের সামনে অনেকগুলো ওয়েবসাইট চলে আসবে সেখান থেকে আপনাকে নির্বাচন কমিশন অফিসে সাইডে প্রবেশ করতে হবে।
নতুন ভোটার হওয়ার জন্য এখানেই ক্লিক করুনঃ services.nidw.gov.bd
নিচের দেয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ

লিখে সার্চ করার পর আপনাদের সামনে যে পেজ গুলো চলে আসবে সেটি দেওয়া হলো সেখানে স্ক্রিনশটের মাধ্যমে আমরা এখানেও দেখিয়ে দিচ্ছি আপনাদেরকে।
নিচে দেওয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ

আপনারা খেয়াল করলে দেখতে পারবেন নির্বাচন কমিশন অফিসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট আপনাদের সামনে চলে এসেছে সে কি রকম একটি লোগো থাকবে তার মধ্যে আপনারা সরাসরি ক্লিক করে দিবেন।
ক্লিক করে দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনাদেরকে নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের প্রবেশ করাবে। অনলাইনে ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন এর জন্য অবশ্যই আপনাকে নির্বাচন কমিশন অফিসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
আমরা কিন্তু ইতিমধ্যে নির্বাচন কমিশনের অফিসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারছি। করার পর আপনারা নিচের দিকে খেয়াল করলে দেখতে পারবেন এখানে দুটি অপশন রয়েছে একটি হচ্ছে রেজিস্ট্রেশন করুন আর একটি হচ্ছে আবেদন করুন।
আপনারা যেহেতু নতুন ভোটার হওয়ার জন্য অনলাইনে আবেদন করবেন। অনলাইনে ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে আবেদন করুন অপশনে ক্লিক করে দিতে হবে।
নিচে দেয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ

এখান থেকে আপনারা আবেদন অপশনে ক্লিক করে দিবেন আবেদন করুন আপনাদের সামনে আবারও একটি নতুন পে চালু হয়ে যাবে।
আপনাদের সামনে নতুন পেজটি ওপেন হওয়ার পর আপনাদেরকে অবশ্যই আপনার নাম ইংরেজিতে লিখতে হবে এবং নিচে দেওয়া তথ্য গুলো সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
নিজেদের ছবিটি দেখুন আরো ভালোভাবে বুঝতে পারবেনঃ

বন্ধুরা আপনারা যখন আবেদন করুন অপশনে ক্লিক করে দিবেন তখন দেখতে পারবেন পুরো নাম ইংরেজিতে লেখা থাকবে সেখানে অবশ্যই আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের অথবা জন্ম নিবন্ধন অনুসারে আপনার নাম লিখতে হবে।
বন্ধুরা আপনাদেরকে আপনার ইংরেজিতে নাম যেহেতু এখানে অবশ্যই আপনারা আপনার স্কুলের সার্টিফিকেট অর্থাৎ এসএসসি পাস সার্টিফিকেট থাকলে সে সং নতুন অনুসারে আপনারা ইংলিশ নামটা লিখে দিবেন।
তারপর আপনার জন্ম তারিখ উল্লেখ করতে হবে আপনার জন্ম তারিখ অবশ্যই আপনার এসএসসি সনদে রয়েছে কিংবা আপনার যে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন রয়েছে সেটার মধ্যে রয়েছে।
সে অনুযায়ী আপনাকে অবশ্যই আপনার জন্য তারিখ দিতে হবে একজন নির্ভুল আক্তারে প্রথমে আপনাকে জন্মদিন উল্লেখ্য করতে হবে তারপর হচ্ছে জন্মের মাস উল্লেখ করতে হবে এবং তারপর জন্মের সাল উল্লেখ্য করে দিতে হবে।
তারপর আপনারা নিচে দেখে খেয়াল করলে দেখতে পারবেন আপনাদের এখানে একটি ক্যাপচার কোড দেওয়া আছে এবং নিচে একটি খালি ঘর রয়েছে।
উক্ত ক্যাপচার আপনাদেরকে অবশ্যই সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে নিচের দেওয়া খালি ঘরে। সেটি কিভাবে পূরণ করবেন তাও স্ক্রিনশটের মাধ্যমে আপনাদেরকে দেখিয়ে দিচ্ছি।

এই ক্যাপ্টার কোডটি অবশ্যই আপনাকে সুন্দরভাবে ফিলাপ করতে হবে যদি বড় হাতে থাকে তাহলে বড় হাতের দিবেন এবং ছোট হাতের হলে অবশ্যই দেবেন।
আপনার এই ক্যাপচার করতে সুন্দর ভাবে বসিয়ে দেয়ার পর আপনাকে যে কাজটি করতে হবে এখান থেকে ভালো ক্লিক করে দিতে হবে বহাল অপশনে ক্লিক করার পর আপনাদের সামনে নতুন আরেকটি পেজ ওপেন হয়ে যাবে।
নিচে দিয়ে ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ

বন্ধুরা আপনারা বহাল অপশনে ক্লিক করার পর দেখতে পারবেন আপনাদের এখানে আর কি নতুন পেজ চালু হয়ে গেছে সেখানে আপনাদের মোবাইল নাম্বার দিতে বলতেছে তারা।
অর্থাৎ এখানে একটি মোবাইল নাম্বার দিবেন আপনারা মোবাইল নাম্বার দিয়ে পাঠানো ওখানে ক্লিক করে দিবেন। মাত্র পাঠানোর সময় ক্লিক করে দিলে আপনার মোবাইলে একটি যে নাম্বারটি এখানে ব্যবহার করেছিলেন সেই নাম্বার একটি ভেরিফিকেশন কোড যাবে।
উত্তর ভেরিফিকেশন করতে আপনি বসিয়ে দিয়ে সাবমিট করে দিবেন কিন্তু আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি করা হয়ে যাবে। আপনার ভেরিফিকেশন কমপ্লিট হলে আবার আপনার সামনে নতুন আরেকটি পেজ ওপেন হয়ে যাবে।
নিচের দেয়া ছবিটি দেখুন ভালোভাবে বুঝতে পারবেনঃ

এখান থেকে আপনাদেরকে একটি ইউজার নেম দিতে হবে যে ইউজার নেম ব্যবহার করে আপনাকে নির্বাচন কমিশন অফিসে প্রবেশ করতে হবে তারপর আপনার আবেদন আপনি পূরণ করতে পারবেন।
তারপর একটি পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে আপনাকে যে পাসওয়ার্ডটি অবশ্যই আপনার মনে রাখতে হবে এবং উপরের পাসওয়ার্ড এবং নিচের পাসওয়ার্ড অবশ্যই একই ধরনের হতে হবে।
তারপর আপনারা এখান থেকে ইউজারের এবং পাসওয়ার্ড দেয়ার পর আপনারা বহাল অপশনে ক্লিক করে দিবেন বহাল অপশনে ক্লিক করে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনাদের সামনে আবারো একটি নতুন পেজ চালু হয়ে যাবে।
বহাল অপশনে ক্লিক করার পর আপনাদের সামনে এরকম পে চলে আসবে সেখান থেকে আপনারা বিস্তারিত প্রোফাইল অপশন এ ক্লিক করে দিবেন।
অনলাইনে ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে বিস্তারিত প্রোফাইলে ক্লিক করতে হবে বিস্তারিত প্রোফাইল এ ক্লিক করলে আপনারা দেখতে পারবেন আপনাদের সামনে আবারো একটি নতুন পেজ চালু হয়ে গেছে।
নিচের দেয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ
বিস্তারিত প্রোফাইল এ ক্লিক করার পর আপনারা এডিট অপশনে ক্লিক করে দিবেন ব্যক্তিগত তথ্য পূরণ করার জন্য তো এডিট অপশনে ক্লিক করে দিলে আপনার নাম আপনার নাম বাংলাতে এবং ইংরেজিতে লিখতে হবে।
তারপর আপনার লিঙ্গ সিলেক্ট করতে হবে আপনার রক্তের গ্রুপ সিলেক্ট করতে হবে। এছাড়াও আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো আপনাকে এভাবে পূরণ করতে হবে পর্যায়ক্রমে।
নিচের দেওয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেনঃ

উপরোক্তা আপনাকে সঠিক উপায়ে পূরণ করতে হবে এতে কোন প্রকার যদি ভুল ত্রুটি হয় তাহলে কিন্তু আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র অর্থাৎ এনআইডি কার্ডে আপনার ভুল তথ্য চলে আসবে।
তাই বি কেয়ারফুল আপনারা খুব ভালোভাবে এই আবেদন ফরমটি পূরণ করবেন নিচে আমরা তথ্য অনুসারে আপনাদেরকে দেখিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।
- প্রথমে আপনার নাম বাংলা এবং ইংরেজিতে নির্ভুল আকারে পূরণ করতে হবে।
- তারপরে আপনার লিঙ্গ সিলেট করে দিতে হবে পুরুষ হলে পুরুষ এবং মহিলা হলে অবশ্যই মহিলা সিলেক্ট করতে হবে।
- তারপর হচ্ছে আপনার রক্তের গ্রুপ সিলেট করে দিতে হবে।
- আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার সিলেক্ট করে দিতে হবে অবশ্যই এটি অনলাইন হতে হবে।
- আপনার জন্মস্থান এবং আপনার দেশ নির্বাচন করতে হবে।
- তারপর হচ্ছে আপনার পিতার তথ্য আপনার পিতার নাম জাতীয় পরিচয় পত্র অনুসারে বাংলা এবং ইংরেজিতে।
- আপনার পিতার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার।
- এরপর আপনার মাতার তথ্য বাংলাতে এবং ইংরেজিতে নির্ভুল আকারে দিতে হবে জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী।
- তারপর হচ্ছে আপনার মাথার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার বসিয়ে দিতে হবে।
তারপর একটি নিচের দিকে আসলে দেখতে পারবেন আরও কিছু তথ্য আপনাকে দিতে হবে নিচের দেওয়া আর্টিকেলগুলো করুন এবং দেখুন ছবিটি বিস্তারিত বুঝতে পারবেনঃ

এখানে আপনার বড় ভাই এবং বোনের কোন তথ্য থাকলে আপনি এখানে দিতে পারেন আর আপনার যদি বড় ভাই বোন না থাকে তাহলে তথ্য না দিলেও কোন সমস্যা নেই।
আর আপনার যদি বিবাহিত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনি এখানে বিবাহিত সিলেট করবেন এবং স্বামীর নাম লিখবেন। বিবাহিত হয়ে থাকলে অবশ্যই স্বামীর নাম উল্লেখ করে দিতে হবে।
আর এখানে আরো কিছু লক্ষ্য করা রয়েছে প্রথম স্বামী দ্বিতীয় স্বামী এবং তৃতীয় স্বামী তো আপনার যদি কয়েকটা বিয়ে হয় মেয়ে মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে এখানে স্বামী নাম ইংরেজি লিখে দিতে পারবেন।
তারপর হচ্ছে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা অন্যান্য তথ্য আপনাকে এখানে পূরণ করতে হবে। কিভাবে আপনার পুরন করবেন তা নিম্নে দেয়া হবে নিচে দেয়া ছবিটি দেখুন বুঝতে পারবেন।

- প্রথমত আপনাকে শিক্ষাগত যোগ্যতা সিলেক্ট করতে হবে আপনার সর্বশেষ শিক্ষাগত যোগ্যতা এখানে সিলেক্ট করবেন।
- আপনার পেশাল নির্বাচন করতে হবে আপনি যদি চাকরি করেন চাকরি দেবেন এবং এখানে বিভিন্ন ধরনের পেশা রয়েছে আপনার সঙ্গে যেটা যাবে সেটি আপনি দিয়ে দিবেন।
- তারপর এখানে দেয়া আছে অসার্মথতা যদি থাকে।
- আপনার শরীরে কোন সত্তাকারী চিহ্ন থাকলে তাহলে অবশ্যই দিতে পারবেন।
- আপনার তিন নাম্বার যদি থাকে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র সাথে সংযুক্ত করে দিতে পারবেন।
- আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স যদি থাকে তাহলে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর নাম্বার সংযুক্ত করে দিতে পারবেন।
- আপনার পাসপোর্ট যদি থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি পাসপোর্ট সিলেক্ট করে নিতে পারবেন।
- আপনার ধর্ম এখান থেকে অবশ্যই সিলেট করে দিতে হবে।
- আপনার টেলিফোন নাম্বার যদি থাকে উল্লেখ্য করে দিতে পারেন।
- সর্বোপরি আপনাকে আপনার মোবাইল নাম্বার অবশ্যই সিলেক্ট করে দিতে হবে।
তারপর পরবর্তীতে আপনাকে আপনার বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা দিতে হবে বর্তমান ঠিকানা স্থায়ী ঠিকানা কিভাবে পূরণ করবেন তা নিম্নে দেওয়া হলো এবং নিচের দেওয়া ছবিটি দেখুন বিস্তারিত বুঝতে পারবেনঃ

অনলাইনে ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন এখানে আপনাকে বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা সিলেক্ট করে দিতে হবে। তো আপনার বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা যদি একই হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই একই সিলেক্ট করবেন।
আর আপনার বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা যদি ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে সিলেট করতে হবে।
- প্রথমত আপনাকে বিভাগ সিলেট করতে হবে আপনি কোন বিভাগের আন্ডারে।
- তারপরও আপনাকে আপনার জেলা নির্বাচন করতে হবে।
- তারপরে আপনাকে নির্বাচন করতে হবে আপনার উপজেলা।
- তারপরে আপনাকে নির্বাচন করতে হবে আপনার আরএম অবশ্যই আপনারা যদি যারা পল্লী অর্থাৎ গ্রামের বসবাস করেন তারা অবশ্যই পল্লী সিলেট করবেন এবং যারা শহরে থাকেন তারা অবশ্যই শহর সিলেক্ট করে দিতে হবে।
- তারপরে দেওয়া রয়েছে সিটি কর্পোরেশন অথবা পৌরসভা আপনার প্রতি সিটি কর্পোরেশন অথবা পৌরসভা আমরা থাকুন তাহলে অবশ্যই সিলেট করে দিতে হবে।
- তারপর রয়েছে আপনার ইউনিয়ন আপনি যদি আপনি যে ইউনিয়নের আন্ডারে রয়েছেন সেই ইউনিয়ন সিলেক্ট করে দিতে হবে।
- তারপর হচ্ছে আপনার ইউনিয়নের ওয়ার্ড নাম্বার আপনার ইউনিকন ইউনিয়নে কত নং ওয়ার্ডে আপনি রয়েছেন সেই ওয়ার্ড আপনাকে সিলেক্ট করে দিতে হবে।
- তারপর হচ্ছে আপনার গ্রাম রাস্তা গ্রামের নাম এখানে সিলেক্ট করে দিতে হবে।
- আপনার বাসার নাম্বার লক্ষ্য করে দিতে হবে যদি থাকে।
- এখানে আপনার অবশ্যই পোস্ট অফিস সিলেক্ট করে দিতে হবে।
- তারপর হচ্ছে অবশ্যই আপনাকে আপনার পোস্টাল কোড সিলেক্ট করে দিতে হবে।
এভাবে আপনি বর্তমানে এবং স্থায়ী ঠিকানা যদি একই হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই একইভাবে ব্যবহার কর অনলাইনে ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন করতে চান তাহলে এইখানে থেকে পরিবর্তন করতে পারবেন।
আপনারা যারা অনলাইনে ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করে আমাদের ওয়েবসাইটে আর্টিকেলটি পড়েছেন তারা অবশ্যই বিস্তারিত প্রক্রিয়া বুঝতে পেরেছেন আপনাদের এই ফর্মটি পূরণ করলে আর কোন ফর্ম থাকবে না তো এখান থেকে আপনারা সরাসরি সাবমিট অপশনে ক্লিক করে দিবেন।

বন্ধুরা আপনারা যারা ভোটার আইডি কার্ড অনলাইনে কিভাবে আবেদন করতে হয় সে বিষয়ে বিস্তারিত প্রক্রিয়া দেখতে পেরেছেন এখান থেকে আপনারা সাবমিট করার পর করে আপনাদের সামনে এরকম একটি পেইজ চলে আসবে।
এখান থেকে আপনাকে ডাউনলোড অপশন এ ক্লিক করে দিতে হবে ডাউনলোড অপশন এ ক্লিক করার পর আপনারা যে আবেদন করেছিলেন।
ডাউনলোড অপশন এ ক্লিক করার পর আপনারা যখন এটি পিডিএফ আকারে ডাউনলোড করতে পারবেন কিম্বা এই ডাউনলোড করতে পারবেন।

ডাউনলোড করার পর একটি প্রিন্ট করে আপনাকে নির্বাচন কমিশন অফিসে আপনারা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ জমা দিবেন তাহলে কিন্তু আপনাদের কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে।
দেখা গেছে আবেদন করার এক সপ্তাহ কিংবা ১৫ দিনের মধ্যে আপনাকে ডাকা হবে। ছাবি তোলার জন্য এবং ফিঙ্গার পিন নেওয়ার জন্য।
আপনি শুধু নির্বাচন অফিসে যাবে আপনার ছবি এবং ফিঙ্গারপিন দিবেন তার পরে আপনার কাজ কিন্তু শেষ হয়ে যাবে।
আপনার ছবি তোলার কাজ সম্পূর্ণ হলে পরবর্তী সময়ে আপনি ১৫ দিন থেকে এক মাসের মধ্যে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র অর্থাৎ ভোটার আইডি কার্ড আপনি পেয়ে যাবেন আপনার হাতের অনলাইন থেকে সরাসরি ডাউনলোড করতে পারবেন।
শেষ কথাঃ
বন্ধুরা আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লেখা অনলাইনে ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন বিস্তারিত প্রক্রিয়াটি পড়েছেন তারা অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন কিভাবে অনলাইনে ভোটার হওয়া যায় খুব সহজেই।
এবং ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন কিভাবে করতে হয় সে বিষয়ে বিস্তারিত প্রক্রিয়া বুঝতে পেরেছেন অনলাইনে ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন আমরা আপনাদেরকে একদম হাতে কলমে শিখিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
আশা করছি আমাদের ওয়েবসাইটের আর্টিকেল অনলাইনে ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করে আপনি খুব সহজেই আপনার হাতে থাকে স্মার্টফোনের সাহায্যে আবেদন করতে পারবেন মুহূর্তের মধ্যেই।
আমাদের ওয়েবসাইটে আর আর্টিকেল অনলাইনে ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন পরে যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন এবং আপনার বন্ধু বান্ধবদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য যেকোন সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করবেন।
ধন্যবাদ।
Leave a Reply