মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসা ও ফ্যাক্টরি ভিসা ২০২৩

আপনি কি মালয়েশিয়া যেতে চাচ্ছেন, যদি হ্যাঁ হয় তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন প্রিয় প্রত্যাশী ভাই ও বোনেরা আপনাদের জন্য রয়েছে সুখবর। আপনারা যারা অনেকদিন ধৈর্য ধরেছিলেন যে কবে চালু হবে মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসা ও ফ্যাক্টরি ভিসা।

মালোশিয়াতে অনেক ধরনের বড় বড় কোম্পানি স্থাপিত হয়েছে, এবং সেই সকল বড় বড় কোম্পানির পরিকল্পনা সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ ও বাস্তবায়িত করতে চাচ্ছে মালয়েশিয়ান সরকার।

তার জন্যই এখন বর্তমান সময়ে মালয়েশিয়া সরকার কোম্পানি এবং ফ্যাক্টরি ভিসা চালু করেছে। কোম্পানি এবং ফ্যাক্টরি ভিসা গুলোতে মালয়েশিয়ান সরকার বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে কর্মী নিয়োগ দেবে বলে এমনটাই তারা জানিয়েছে।

বাংলাদেশের অনেক কর্মী মালয়েশিয়াতে বসবাস করে এবং সেখানে ব্যবসা-বাণিজ্য তৈরি করেছে। মালোশিয়াতে বাংলাদেশের অনেক পরিমাণে কর্মী রয়েছে। কিছু সমস্যার কারণে বেশ অনেকদিন বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া কর্মী যাওয়ার ভিসা বন্ধ ছিল?

কিন্তু এখন বর্তমান সময়ে আবারও মালয়েশিয়া সরকার বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগ দিতে চাচ্ছে। তাই মালয়েশিয়াতে কোম্পানি ও ফ্যাক্টরির জন্য কর্মী নিয়োগ চালু হয়েছে।

মালয়েশিয়ার সেই বড় বড় ফ্যাক্টরির চালানোর জন্য এবং আরো অন্যান্য কাজের জন্য তাই এখন থেকে বাংলাদেশ ও ভারত থেকে কর্মীরা মালয়েশিয়াতে গিয়ে কাজ করতে পারবে।

malaysia-company-visa

মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসা ও ফ্যাক্টরি ভিসা

আপনি যদি মালয়েশিয়াতে গিয়ে ফ্যাক্টরি ও কোম্পানি ভিসার জন্য গিয়ে কাজ করতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেল আপনার জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হবে বলে আমি মনে করি?

তাই আজকের এই আর্টিকেল আপনাকে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে তাহলে আপনি জানতে পারবেন মালোশিয়া কোম্পানি ভিসা ও ফ্যাক্টরি ভিসা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ সঠিক তথ্য। চলুন তাহলে আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক মালয়েশিয়া ভিসা সম্পর্কে?

মালয়েশিয়া সম্পর্কে

মালয়েশিয়া হচ্ছে মূলত পৃথিবীর যত দেশগুলো রয়েছে তার মধ্য দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশ। মালোশিয়া দেশটিতে সর্বমোট ১৩ টি রাজ্য রয়েছে এবং সেই তিনটি ঐক্যবদ্ধ প্রদেশ রয়েছে।

মালয়েশিয়া দেশের আয়তন ৩,২৯,৮৪৫ বর্গ কিলোমিটার। মালয়েশিয়ার দেশটির রাজধানী বা শহর হল কুয়ালালামপুর। মালয়েশিয়া দেশটি চীন সাগর দ্বারা দুই ভাগে বিভক্ত রয়েছে।

একটি হচ্ছে মালয়েশিয়া উপদ্বীপ এবং অন্য আরেকটি হচ্ছে পূর্ব মালয়েশিয়া। মালোশিয়া দেশটিতে মোট জনসংখ্যা রয়েছে প্রায় ৩২ মিলিয়ন।

মালয়েশিয়া দেশের সরকারি ও তাদের জাতীয় ভাষা হল মালোই এবং তাদের স্বীকৃত ভাষা ইংরেজি। মালোশিয়া দেশটির মাথাপিছু আয় ২৭,২৮৭ মার্কিন ডলার।

মালয়েশিয়া দেশের ৬৩% লোক মুসলিম এবং এছাড়াও আরো রয়েছে বৌদ্ধ ধর্ম, খ্রিষ্টান, হিন্দু, সহ অন্যান্য বিভিন্ন ধর্মের লোক। ৩১শে আগস্ট ১৯৫৭ সালে ব্রিটিশদের কাছ থেকে মালয়েশিয়া স্বাধীনতা লাভ করে।

আরো অন্যান্য দেশের চেয়ে শিক্ষা এবং প্রতিষ্ঠানের দিক থেকে মালোশিয়া অনেক উন্নত এবং বিদেশীদের জন্য অনেক ব্যয়বহুল। বর্তমানে পৃথিবীর প্রায় সকল দেশের সাথে মালয়েশিয়ার কূটনৈতিক সম্পর্ক গুলো থাকলেও ইজরায়েলের সাথে মালোশিয়ার কোন প্রকার কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই।

মালয়েশিয়ার দেশটির সবচেয়ে আকর্ষিত এবং প্রধান বাণিজ্য সহযোগী দেশগুলো হচ্ছে সিঙ্গাপুর, চীন ও আমেরিকা।

মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসা ২০২৩

এখন বর্তমান সময়ে মালয়েশিয়াতে কোম্পানি ভিসা এবং ফ্যাক্টরি ভিসা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভিসা। মালয়েশিয়াতে অনেক বড় বড় কোম্পানি প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা প্রতিবছর অন্যান্য দেশ থেকে লোক নিয়ে থাকে।

মালয়েশিয়াতে বিভিন্ন ধরনের বড় বড় কোম্পানির রয়েছে যেমন- বড় বড় গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি, ধরনের ইলেকট্রনিক্স ফ্যাক্টরি তাছাড়া আরও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের উৎপাদন মুখী বড় বড় প্রতিষ্ঠান সেই সকল কোম্পানি গুলো নিয়ন্ত্রণ ও চালানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের শ্রমিক নিয়োগ করে থাকে।

যেমন সেই সকল কোম্পানির তত্ত্বাবধানে নিয়োজিত কিছু কিছু শ্রমিকদেরকে হোটেল রেস্টুরেন্টের ভিতরে কাজ করানো হয় এবং কিছু শ্রমিক আবার ক্লিনার এর কাজ করে, আবার কিছু শ্রমিক কনস্ট্রাকশন এর কাজ করে থাকে,

আবার কেউ নির্মাণ শিল্পের শ্রমিক, আবার কেউ বাসা বাড়িতে গিয়ে কাজ করে থাকে, আবার কেউ কৃষি কাজের শ্রমিক, আবার কেউ ফ্যাক্টরি ও কোম্পানির শ্রমিক আরো ইত্যাদি বিষয়ে শ্রমিকরা মালয়েশিয়ায় গিয়ে কাজ করে থাকেন। মালয়েশিয়ারা সেই সকল কাজের জন্য প্রচুর পরিমাণে অন্য দেশ থেকে তাদের দেশে লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে।

বাংলাদেশ থেকে এই চলতি বছর থেকে শ্রমিক নেবে বলে আশ্বস্ত করেছে। তাই আপনি যদি মালয়েশিয়ায় কোম্পানি বা ফ্যাক্টরি ভিসায় তে যেতে ইচ্ছুক হলে তাহলে আপনি মালয়েশিয়া কোম্পানির ভিসা সংগ্রহ করে আপনার সেই দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে যেতে পারেন।

আপনি যদি মালয়েশিয়ায় কোম্পানি বা ফ্যাক্টরি বিষয়ে যেতে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই কিছু প্রয়োজনীয় কাগজ পাতি সংগ্রহ করতে হবে যেমন,

আপনার শরীরের সুস্থ দেহ কাম্য ও করোনাভাইরাসের সঠিক টিকা কাঠ সংগ্রহ করতে হবে আবার ভোয়া কাঠ হলে চলবে না। আপনি যে করোনা ভাইরাসে ভ্যাকসিন শরীরে প্রয়োগ করেছেন এজন্য আপনাকে অবশ্যই অনলাইন থেকে বা স্বাস্থ্য কেন্দ্র গিয়ে টিকা গ্রহণের সার্টিফিকেট দেখাতে হবে।

আপনার একটি বৈধ পাসপোর্ট লাগবে যার মেয়াদ দেওয়া থাকবে সর্বনিম্ন 3 (তিন) বছর।

আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র অবশ্যই থাকতে হবে এবং আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রটি আপনার পিতা-মাতার সঙ্গে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের সাথে মিল থাকতে হবে।

এজন্য আপনাকে আপনার পিতা-মাতার আইডি কার্ডের ফটোকপি কিন্তু একই সঙ্গে জমা দিতে হবে।

মালোশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বা কোম্পানি ভিসার জন্য আপনার অনলাইন আবেদনের জন্য পাসপোর্ট সাইজের সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডের ছবি অবশ্যই জমা দিতে হবে।

এছাড়াও আপনার যদি আরো কোন জরুরী কাগজপত্র সহ অন্যান্য কিছু প্রয়োজন হলে তার ভিসা কর্তৃপক্ষ আপনাকে বিস্তারিত তথ্যগুলো জানিয়ে দিবে এবং তা আপনাকে আবার সেগুলো জমা দিতে হবে।

কোম্পানির কাজের বেতন ভাতা

এখন বর্তমান সময়ে আমাদের বাংলাদেশ থেকে এগিয়ে যারা মালয়েশিয়াতে কোম্পানির কাজে নিযুক্ত যে সকল শ্রমিকের বেতন বাংলাদেশি টাকায় চল্লিশ থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকার মধ্যে তারা পাই। তবে মালোশিয়াতে গিয়ে আপনার কাজের উপর নির্ভর করবে আপনার বেতন ভাতা।

শ্রমিকদের বেতন নির্দিষ্ট করে যদি বলা না গেলেও আপনাদের একটা মোটামুটি আনুমানিক ধারণা দিতে চেষ্টা করব। যেমন- বাংলাদেশ থেকে যে সকল শ্রমিকদের কোম্পানিতে ক্লিনারের কাজ দেয়, তাদের বেতন দেওয়া হয় ৩৫ থেকে ৪০ হাজার টাকা।

ফ্যাক্টরিতে যারা কাজ করে নির্মাণ শ্রমিক হিসাবে তাদের বেতন ধরা হয় ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা।

মালয়েশিয়াতে গিয়ে যারা হোটেল শ্রমিক হিসেবে কাজ করে তাদের বেতন ধরা হয় ৪০ থেকে ৪৫ হাজার টাকা। যারা আবার কোম্পানি বিষয়ে মালয়েশিয়া যাবে তাদের চুক্তি অনুযায়ী তাদের খাওয়া-দাওয়াসহ বেতন ও সুযোগ সুবিধা প্রদান করে থাকে।

মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা ২০২৩

এখন মালয়েশিয়া বর্তমানে শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং ইন্ডাস্ট্রিতে এটি একটি উন্নত রাষ্ট্র পরিণত হয়েছে যেখানে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাক্টরি গুলো ভালোভাবে পরিচালনার জন্য অনেক শ্রমিকের প্রয়োজন হয়ে থাকে।

মালয়েশিয়ার সেই সকল ফ্যাক্টরি পরিচালনার জন্য অধিকাংশ শ্রমিক গুলো তারা অন্যান্য দেশ থেকে থেকে সংগ্রহ করা থাকে। মালোশিয়াতে বেশি সংখ্যক শ্রমিক নিয়োগ হয়ে থাকে ইন্ডিয়া ও বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে।

বাংলাদেশ থেকে গিয়ে অনেক শ্রমিক মালয়েশিয়াতে অবিরাম ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আগে মালয়েশিয়ার ফ্যাক্টরি ভিসা পাওয়া অনেক সহজ কাজ ছিল। কিন্তু এখন বর্তমানেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে অনেক সহজ, চাইলে আপনি ফ্যাক্টরি ভিসা নিয়ে অতি সহজে মালয়েশিয়াতে যেতে পারবেন।

ফ্যাক্টরি ভিসা নিয়ে যদি আপনি মালয়েশিয়ায় যান তাহলে আপনার প্রতিদিন ৮ ঘন্টা ডিউটি করতে হবে এবং এছাড়াও আপনি আরো প্রতিদিন তিন থেকে চার ঘন্টা ওভারটাইম কাজ করতে পারবেন।

কিন্তু আপনি সেই ওভারটাইম কাজের জন্য আলাদা বেতন বোনাস পাবেন।

আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়াতে ফ্যাক্টরি ভিসায় যেতে চান তাহলে আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র জমা দিতে হবে যেমন-

প্রথম আপনার ভোটার এনআইডি কার্ড বা ন্যাশনাল আইডি কার্ড জমা দিতে হবে। তার সঙ্গে আপনার তিন কপি ছবি জমা দিতে হবে। এবং আপনার করোনা ভাইরাস ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে।

আপনার শারীরিক মেডিকেল ফিটনেস সার্টিফিকেট অবশ্যই জমা দিতে হবে। এবং আপনার কাজের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে।

মালয়েশিয়ার ফ্যাক্টরিতে কাজ করা একটু কঠিন কারণ মালোশিয়ার ফ্যাক্টরিতে দাঁড়িয়ে থেকে কাজ করতে হয়। ফ্যাক্টরিগুলোতে কাজ করতে আপনাকে বসার কোন সুযোগ দেওয়া হবে না ফ্যাক্টরিতে কাজ করা একটু শারীরিক পরিশ্রম বেশি। আপনি যদি মালয়েশিয়াতেই ফ্যাক্টরি ভিসায় যেতে চান তাহলে এজন্য অবশ্য আপনাকে একটু বেশি পারিশ্রমিক করতে হবে।

ফ্যাক্টরি কাজের বেতন ও ভাতা

যারা মালয়েশিয়ার ফ্যাক্টরিতে কাজ করে তাদের শ্রমিকদের বেতন নির্দিষ্ট করে বলা যাবে না কিন্তু একটা আনুমানিক ধারণা দেওয়া যাবে, যেমন- ওভারটাইমসহ ১২ ঘন্টা তাহলে আপনার মাসিক বেতন হবে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা দেওয়া হবে বাংলাদেশী টাকায়।

ফ্যাক্টরিতে আরও কিছু কিছু কাজের ক্ষেত্রে আপনার বেতন আরো বেশি হতে পারে এক্ষেত্রে আপনার অনেক দক্ষতা ও অভিজ্ঞতর প্রয়োজন পড়বে।

মালয়েশিয়া যেতে খরচ কত লাগে

আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় যেতে চান তাহলে আপনার খরচ কত লাগবে কত টাকা এটা নির্ভর করবে আপনার পাসপোর্ট ও ভিসার উপর, কারণ আপনি মালোশিয়াতে কোন ধরনের ভিসা নিয়ে যেতে চান সে অনুযায়ী আপনার খরচ কত হবে সেটা নির্ভর করবে।

আপনি যদি মালয়েশিয়াতে ফ্যাক্টরি ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে, আপনার সর্বোচ্চ খরচ হবে প্রায় ছয় লক্ষ টাকা। আর আপনি যদি মালয়েশিয়াতে কোন কোম্পানি ভিসা নিয়ে যেতে চাচ্ছেন আপনার খরচ সর্বোচ্চ হবে প্রায় সাত লক্ষ টাকা।

আবার অনেকেই আছে যাদের টাকার অভাব নেই, হানিমুন এবং বেড়াতে যেতে চাই মালয়েশিয়ায়। বেড়ানো এবং ভ্রমণের জন্য তাদের খরচ হবে 2 লক্ষ টাকা।

আবার অনেকেই উচ্চ শিক্ষার জন্য মালয়েশিয়ায় গিয়ে পড়াশোনা করেন তাদের খরচ প্রায় 2 লক্ষ টাকার মতন পড়ে।

আরো দেখুন..

আমাদের কথা,

বন্ধুগণ সবশেষে আমি আপনাদের একটি পরিষ্কার ধারণা দিতে চাই, আপনি যদি মালোশিয়াতে কোন কাজের ভিসায় গেতে ইচ্ছুক হয়ে থাকেন তাহলে সেই ভিসা সংগ্রহের পর ভিসাটি মালয়েশিয়ার দূতাবাস থেকে ভালোভাবে যাচাই করে অবশ্যই নিবেন।

কারণ এখন অনেকেই প্রতারিত হচ্ছে কিছু দুষ্টচক্র লোক আছে তারা গ্রামের সহজ সরল লোকদের কাছে প্রতারণা করে থাকে, তাই সেই প্রতারণা থেকে আপনি যাতে নিরাপদ থাকেন তাই আপনাকে আগে থেকে যাচাই-বাছাই করতে হবে?

ভিসা সম্পর্কে বিভিন্ন প্রতারণামূলক পেশার মাধ্যমে প্রবাসীদের ভাই ও বোনদের হয়রানি করে যাচ্ছে কিছু দুষ্ট চক্র লোক।

এখন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিদেশগামী সেই শ্রমিকদের যাচাই-বাছাই করার জন্য যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। আপনি যদি কোন রকম সরকারিভাবে ভিসা নিয়ে মালয়েশিয়াতে যদি যেতে পারেন তাহলে মালোশিয়াতে গিয়ে আপনি সবচেয়ে বেশি সুযোগ সুবিধা পাবেন।

এছাড়া আপনার যদি মালয়শিয়াতে কোন বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয় স্বজন বা পরিচিত কোন ব্যক্তি থাকে তাদের মাধ্যমেও যদি আপনি যেতে পারেন তাও অনেক ভালো হবে।

আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে মালয়েশিয়ার ফ্যাক্টরি ভিসা ও কম্পানি ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করলাম। আপনি কিছুটা হলেও মালোশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন।

মালয়েশিয়ার ফ্যাক্টরি ভিসা ও কম্পানি ভিসা সম্পর্কে আপনার যদি আরো কিছু জানার ইচ্ছা থাকে তাহলে আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।

আজকের এই আর্টিকেল আপনার বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনদের মাঝে শেয়ার করবেন। আল্লাহ হাফেজ?

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top