ফ্যাশন ডিজাইন কি? ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার উপায়।

ফ্যাশন ডিজাইন কি? ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার উপায়: এমন অনেকেই আছেন যাদের ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার অনেক ইচ্ছা, কিন্তু এই সম্পর্কে সঠিক ধারণা না থাকার কারণে এবং নির্দেশনার অভাবে বুঝে উঠতে পারছেন না– কিভাবে একজন প্রফেশনাল ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়া যায়?.

আপনারা যারা ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান তারা আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। কারণ ফ্যাশন ডিজাইনের এ টু জেড সম্পর্কে আলোচনা করব আজকের এই আর্টিকেলে। 

ফ্যাশন ডিজাইন কি? ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার উপায়।
ফ্যাশন ডিজাইন কি? ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার উপায়।

ফ্যাশন ডিজাইন কি?

শুরুতেই বলি ফ্যাশন ডিজাইন কি? ফ্যাশন ডিজাইন হচ্ছে ফ্যাশন, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং কল্পনাকে পোশাক ও জীবনধারার আনুষঙ্গিকতার সঙ্গে প্রয়োগ করার একটি শিল্প উপায় অর্থাৎ ফ্যাশন ডিজাইন হচ্ছে, একটা শিল্প। যেখানে আপনার পোশাক থেকে শুরু করে হাতে থাকা ব্যাগ, পায়ে থাকা জুতা, গায়ে থাকা গয়না এবং জামাকাপড় স্কার্ফ ইত্যাদির ওপর নকশা প্রয়োগ করে নান্দনিকতা ফুটিয়ে তোলা হয়।

তবে এটুকুই নয়, চলমান কোনো একটা ধারাকে পোশাকে প্রতিকি ভাবে ফুটিয়ে তোলাও ফেশান ডিজাইনের অন্তর্ভুক্ত। আরেকটু আলাদাভাবে বলতে গেলে বলা যায়, একটা সমাজের চলমান ধারার ওপর নির্ভর করে যে ট্রেন্ড দাঁড়িয়ে যায় সেটাই হচ্ছে ফ্যাশন ডিজাইন। 

ফ্যাশন ডিজাইনার বলতে কী বোঝায়?

ফ্যাশন ডিজাইন বলতে আসলে কি বোঝানো হয়? বা ফ্যাশন ডিজাইনার বলতে কী বোঝায়? এমন প্রশ্ন অনেকেই করেন। কিন্তু আপনি নিজেও জানেন না এই ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার কোনো না কোনো লক্ষণ আপনার নিজের মধ্যেও আছে।

ব্যাপারটা একটু ক্লিয়ার করা যাক। মনে করুন, আপনি নিজের জামা কাপড় কিংবা অন্যান্য ব্যবহারের জিনিসপত্র শখের বসে ডিজাইন করেছেন।

আর এভাবে শখের বসে আপনি যদি কোন নতুন ধরনের জামা তৈরি করেন, অথবা এমনটা না হয়ে আরেকটু অন্যরকম হলে ভালো হতো, এরকম ইউনিট কিছু ভেবে থাকেন, তাহলে বলতে পারেন আপনার মধ্যে ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার একটি লক্ষণ আছে।

কারণ ফ্যাশন ডিজাইনার বলতে তাদেরকে বোঝানো হয়, যারা কোন নতুন জামা-কাপড়, নতুন জুতো স্যান্ডেল গয়না বা ব্যবহার্য যে কোন জিনিস তৈরি করে এবং সেগুলো তে একটু ভিন্নতা নিয়ে আসার জন্য ইউনিক কিছু বের করে।

এক কথায় যারা ডিজাইন করে। অর্থাৎ ফ্যাশন ডিজাইন যারা করে তারাই হচ্ছে ফ্যাশন ডিজাইনার। একজন ফ্যাশন ডিজাইনার মূলত স্পেসিফিক লোক, তৈরির জন্য ফেব্রিক, শেপ, কালার, ট্রিমিং এবং অন্যান্য এক্সপেক্ট এর সমন্বয়ে একটি আকর্ষণীয় ডিজাইন তৈরি করে থাকেন।

আর এজন্য তাকে বেশ বুদ্ধি খাটাতে হয় এবং পর্যায়ক্রমিক ধারায় একটু একটু করে আগাতে হয়। তবে একজন ফ্যাশন ডিজাইনার হতে গেলে অবশ্যই তাকে নতুনত্ব জানতে হবে এবং রুচিশীল হতে হবে।

ফ্যাশন ডিজাইন কত প্রকার এবং কি কি?

ইতিমধ্যে আমরা জানলাম ফ্যাশন ডিজাইন কি এবং ফ্যাশন ডিজাইনার বলতে কী বোঝায়? কিন্তু এ পর্যায়ে আমরা জানবো ফ্যাশন ডিজাইন কত প্রকার এবং কি কি? আসলে ফ্যাশন ডিজাইনের কোন নির্দিষ্ট প্রকার নেই,

এগুলো বিভিন্ন প্রকার বা ফর্মে হয়ে থাকে। এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং পরিচিত প্রকার হচ্ছে অ্যাপারেল। যার অন্যান্য নামের মধ্যে রয়েছে ক্লোথিং এবং গার্মেন্টস। সবচেয়ে পরিচিত এই অ্যাপারেল ফর্মের আবার দুটি ভাগ রয়েছে।

একটি হচ্ছে হিউট কোচার, যা নির্দিষ্ট ধনী ব্যক্তিদের জন্য তৈরি এক ধরনের দামি পোশাক। আরেকটি হচ্ছে প্রিট এ পোর্টার। এর বাইরেও অন্যান্য ফ্যাশন ডিজাইন এর প্রচলন রয়েছে। সেগুলো হচ্ছে–,ক্যাজুয়াল, অ্যাথলেটিক এবং ফরমাল।

এছাড়াও জুয়েলারি, স্কার্ফ, হ্যান্ড ব্যাগ সহ আরো প্রভৃতি ফ্যাশন ডিজাইন। তবে এর প্রকারভেদ নির্দিষ্ট নয় সময়ের সাথে সাথে আরও বের হবে আরো নতুনত্ব আসবে ফ্যাশন ডিজাইনে। চলুন এ পর্যায়ে জেনে নেওয়া যাক , কজন ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার জন্য কি কি প্রয়োজন সে সম্পর্কে।

ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার জন্য কি কি প্রয়োজন?

আপনি নিজেকে একজন ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চান। কিন্তু এর জন্য আপনাকে কি কি প্রয়োজন হতে পারে সে সম্পর্কে অবশ্যই সঠিক ধারণা এবং নির্দেশনা থাকা অবশ্যই প্রয়োজন। তাই এ পর্যায়ে অবশ্যই হাতেগোনা আপনার যে কয়েকটি বৈশিষ্ট্য ধারণ করতে হবে সেগুলো হচ্ছে,

  • সৃজনশীল ও শৈল্পিক মনোভাব
  • টোন, শেড ও রং একত্রিত করার ক্ষমতা
  • ভালো অংকন করার দক্ষতা
  • সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তনের মন মানসিকতা
  • অসাধারণ সৃজনশীল ও অনন্য পদ্ধতিতে ফেব্রিক ক্লোথের ব্যবহার সম্পর্কে জানা
  • সফল ফ্যাশন ডিজাইনারদের মত দুর্দান্ত ভিজুয়াল ইমাজিনেশনের অধিকারী হওয়া
  • মার্কেটের প্রয়োজনীয়তা এবং দরদাম সম্পর্কে সচেতনতা।
  • সাধারণ শিল্পতে আগ্রহী থাকার মন মানসিকতা
  • প্রাথমিক সেলাই করার জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা
  • পাশাপাশি বিভিন্ন মানের কাপড়ের মধ্যেকার পার্থক্য বোঝার সক্ষমতা।

তো পাঠক বন্ধুরা আপনাদের মধ্যে যদি এই বৈশিষ্ট্যগুলো থেকে থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই নিজেকে একজন প্রফেশনাল ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন।

তবে এর জন্য শুধু এটুকুই যথেষ্ট নয় আপনি যদি প্রফেশনাল ফ্যাশন ডিজাইনার হতে চান এবং নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে চান তাহলে এই সম্পর্কে আপনাকে আরো অনেক কিছু জানতে হবে। চলুন পরবর্তী ধাপ গুলোতে জেনে নেওয়া যাক সেইসব সম্পর্কে।

একজন fashion designer হলে কি ধরনের কাজ করতে হবে?

একজন ফ্যাশন ডিজাইনার হয়ে গেলে সে পর্যায়ে গিয়ে আপনাকে কি কি কাজ করতে হবে এমন প্রশ্ন নিশ্চয়ই আপনার মাথায় ঘোরাফেরা করে? তাদের উদ্দেশ্যে বলছি একজন ফ্যাশন ডিজাইনারের কাজ হচ্ছে,

  • পোশাকের নকশা তৈরি করা
  • কোন পোশাকে কোন রং পারফেক্ট হবে তা নির্ধারণ করা
  • পোশাকের ধরন ঠিক করা
  • একটি পোশাক তৈরিতে কত খরচ হতে পারে তার একটা আনুমানিক হিসাব করা
  • নির্দিষ্ট পোষাক তৈরির ক্ষেত্রে কোন কোয়ালিটির কাপড় ব্যবহার করা হয় হবে তা পূর্বে ঠিক করা
  • নমুনা পোশাক তৈরির সময় যাবতীয় কাজের দেখাশোনা করা
  • চলতি ফ্যাশন সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা রাখা
  • সেই সাথে সব সময় ইউনিক কিছু নিয়ে আসার কাজ করতে হবে।

একজন প্রফেশনাল এবং জনপ্রিয় ফ্যাশন ডিজাইনার হতে গেলে আপনাকে অবশ্যই সৃজনশীলতার অধিকারী হতে হবে। আপনি যদি নতুনত্ব নিয়ে আসতে পারেন তাহলে খুব সহজেই আপনার মার্কেট ভ্যালু বৃদ্ধি পাবে এবং আপনি খুব সহজেই একজন জনপ্রিয় ফ্যাশন ডিজাইনার হয়ে উঠতে পারবেন। 

ফ্যাশন ডিজাইনার হলে কোথায় কোথায় কাজ করা যায়?

এখন কথা হচ্ছে ফ্যাশন ডিজাইনার হলে আপনি কোথায় কোথায় কাজ করতে পারবেন? মানে যেহেতু আপনি ফ্যাশন ডিজাইন সম্পর্কে জানছেন এটা নিয়ে একটা ক্যারিয়ার গড়ে তোলার কথা চিন্তা করছেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে স্বাভাবিকভাবে এটা ভাবতে হবে যে একজন ফ্যাশন ডিজাইনার ঠিক কোথায় কোথায় কাজ করতে পারবে? তাহলে চলুন জেনে নেই একজন ফ্যাশন ডিজাইনারের কাজের ক্ষেত্র সমূহ সম্পর্কে।

  • টেক্সটাইল কম্পানি
  • বুটিকের দোকান
  • গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি
  • কাপড়ের ব্রান্ডের দোকান

তবে এর বাইরেও বহু ফ্যাশন ডিজাইনার কনসালটেন্ট হিসেবেও কাজ করতে পারেন। তবে হ্যাঁ বর্তমানে প্রফেশনাল ফ্যাশন ডিজাইনারদের কদর অনেক বেশি তাই এদের একটা উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ রয়েছে। 

একজন ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার উপায়

তো ভিউয়ার্স ফ্যাশন ডিজাইন কি? ফ্যাশন ডিজাইনার বলতে কী বোঝায়? একজন ফ্যাশন ডিজাইনার হতে গেলে কি কি প্রয়োজন এবং কোথায় কোথায় কাজ পাওয়া যায় এই সম্পর্কে বিস্তারিত আমরা জানলাম।

কিন্তু আপনি যদি ফ্যাশন ডিজাইনার হতে চান তাহলে তার উপায় কি? সত্যি বলতে ফ্যাশন ডিজাইন ডিগ্রী অর্জন করলে তা ফ্যাশন ডিজাইনারদের কর্মজীবন শুরু করতে সাহায্য করতে পারে।

আবার শুধু ডিগ্রী এ পেশায় সাফল্য আনতে পারবে না। এজন্য ডিজাইনারদের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে প্রবেশ করতে একটা পেশাদারী পোর্টফলিও কাজের অভিজ্ঞতা ও একটা পেশাদার নেটওয়ার্কেরও দরকার পড়বে। এজন্য মূলত ডিগ্রী অর্জনের পরবর্তী সময়ে বেশিরভাগ ডিজাইনাররা ফ্যাশন ক্রেতা প্রতিষ্ঠিত ডিজাইনারদের সহকারী হিসেবে কাজ করে থাকেন। চলুন এবার জানা যাক আপনি যদি একজন প্রফেশনাল সফল ডিজাইনার হতে চান তাহলে কি কি উপায়ে অবলম্বন করবেন।

১. ফ্যাশন ডিজাইনার ডিগ্রী প্রোগ্রাম প্রথমত সম্পূর্ণ করতে হবে আপনাকে।

২. ডিগ্রি অর্জনের পরবর্তী সময়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে। এজন্য আপনি বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির হ্যান্ডস অন এর অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন অথবা বিভিন্ন দোকানেও কাজ করতে পারেন।

৩. তৃতীয়তঃ ইন্ডাস্ট্রিতে নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হবে আপনাকে। মানে আপনি একজন ফ্যাশন ডিজাইনার এটার একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হবে।

৪. পরবর্তীতে ডিজাইন পোর্টফলিও তৈরি করতে হবে। সফলভাবে নিজেকে ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে গড়ে তুলতে হলে একটা মজবুত পোর্টফলিও থাকাটা একান্তই জরুরী। 

৫. এরপর ফ্যাশন ডিজাইনারদের ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কে আপটুডেট জানতে হবে। যেহেতু ইনভেস্টি তে পরিবর্তন খুব স্বাভাবিক সময়ের সাথে সাথে অনেক এডভান্স কিছুর আবির্ভাব ঘটছে তাই এ সম্পর্কে অবশ্যই আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে। আশা করি এই কয়েকটি উপায় আপনারা যদি সঠিকভাবে অবলম্বন করতে পারেন তাহলে খুব সহজেই একজন সফল ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন।

আরও দেখুনঃ 

ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার জন্য এবং ফ্যাশন ডিজাইন নিয়ে পড়তে কি যোগ্যতার প্রয়োজন?.

আপনি যদি ফ্যাশন ডিজাইন সম্পর্কে পড়ালেখা করতে চান তাহলে আন্ডার গ্রাজুয়েট কোর্স এবং পোস্ট গ্রাজুয়েট কোর্স এর যোগ্যতা থাকতে হবে। এক কথায় আপনাকে কোর্স করতে হবে। আর কোর্স শেষে আপনার কাছে যে একটি সার্টিফিকেট থাকবে সেটাই হচ্ছে ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার জন্য আপনার যোগ্যতা।

কোথায় পড়বেন ফ্যাশন ডিজাইন সম্পর্কে?

ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার জন্য কি যোগ্যতা এবং কি কি দক্ষতার প্রয়োজন সেটা না হয় জানলাম কিন্তু ফ্যাশন ডিজাইনিং সম্পর্কে কোথায় পড়বেন? এর জন্য তিনটি স্থান রয়েছে মানে সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে আমাদের দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় তিনটি জায়গা হচ্ছে,

  • বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়
  • ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ফ্যাশন এন্ড টেকনোলজি
  • ইনস্টিটিউট অফ ফ্যাশন এন্ড টেকনোলজি

ফ্যাশন ডিজাইনিং কোর্স সমূহ কি কি?

অনেকের মনে প্রশ্ন এসে থাকে অনলাইনে ফ্যাশন ডিজাইন শিখতে হলে কোন প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রি নিতে হবে আর কিভাবে কোর্স করতে হবে আর সেইসব কোর্স সমূহ কি কি? তাহলে চলুন এই পর্যায়ে ফ্যাশন ডিজাইনিং কোর্স সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়

ঠিকানা: ৯২, শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ অ্যাভিনিউ তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল,ঢাকা – ১২০৮ ফোন: 02 58151788 ইমেল: [email protected] ওয়েবসাইট: butex.edu.bd

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি

ঠিকানা: বাড়ি # 3 / জিএ, শ্যামলী, রোড # ১, ঢাকা – ১২০৭ ফোন: 01629-171717 ইমেল: [email protected] ওয়েবসাইট: www.bifdt.com

ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি

ঠিকানা: ৭৪, সি / এ, ওয়্যারলেস গেট মহাখালী, ঢাকা – ১২১২ ফোন: 01731220099 ইমেল: [email protected] ওয়েবসাইট: nift.edu.bd

বিজিএমইএ ইনস্টিটিউট অফ ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি

ঠিকানা: নিশতনগর, তুরাগ, ঢাকা – ১২৩০ ফোন: 9606-808080 ইমেল: [email protected] ওয়েবসাইট: buft.edu.bd

শহীদ এস এ মেমোরিয়াল টেক্সটাইল ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেক্সটাইল কলেজ

ঠিকানা: বাড়ি # ২০, রোড # ১৩, সেক্টর # ১০, (কামারপাড়া বাস স্টপের কাছে), উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা – ১২৩০ ফোন: 01949150150 ইমেল: [email protected] ওয়েবসাইট: samftc.edu.bd

ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার দক্ষতার সেট

  • হিউমান স্কিলস – সৃজনশীলতা, শৈল্পিক মনোভাব, সহযোগী মনোভাব, কম্যুনিকেশন, ক্ষমতা ডিটেইল-ওরিয়েন্টেশন । 
  • হার্ড স্কিলস – কালার, থিওরি, টেক্সটাইল ট্রেনিং ডিজাইন সফটওয়্যার ক্লথ কনস্ট্রাকশন টেকনিক কম্পিউটারের ব্যবহারিক জ্ঞান।

আপনি কিভাবে ফ্যাশন ডিজাইনার হবেন তার বাছাইকৃত কয়েকটি উপায়।

এবার আলোচনার শেষ পর্যায়ে আমরা জানবো কিভাবে ফ্যাশন ডিজাইনার হবে এবং বাছাইকৃত সেরা কয়েকটি উপায় সম্পর্কে। সত্যি বলতে ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে হলে অবশ্যই ব্যাসিক বিষয়গুলো জানতে হবে। সেই সাথে,

  • ট্রেন্ডিং বিষয়গুলোর দিকে নজর দিতে হবে
  • একা কি ভালো জানতে হবে এবং মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা নিতে হবে।
  • আয়ের ধরন সম্পর্কে পুরোপুরি জেনে কাজ করতে হবে।
  • নিজেকে সুন্দর ভাবে একজন প্রফেশনাল ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে তুলে ধরতে হবে সকলের সামনে।
  • আপনিই সেরা, এমন একটি পোর্টফলিও গড়ে তুলতে হবে। 

আপনি যদি আপনার কাজ এবং নতুনত্ব দিয়ে এই বিষয়গুলো তুলে ধরতে পারেন তাহলে খুব সহজেই আপনি একজন প্রফেশনাল এবং সফল ডিজাইনা হিসেবে পরিচিতি লাভ করতে পারবেন। 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top