এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম

এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই-পাসপোর্ট করার নিয়মঃ আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ রয়েছে। যারা আগের এমআরপি পসপোর্ট ব্যবহার করছে। কিন্তু সময়ের সাথে সব কিছু পরিবর্তন হয়েছে।

তাই এখন আমাদের ই-পাসপোর্ট এর ব্যবহার শুরু করতে হবে। কিন্তু আমাদের হাতে থাকা এমআরপি পাসপোর্ট কিভাবে ই-পাসপোর্টে রুপান্তর করবেন।

এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম

আজকে আমি আপনাদেরকে এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম সম্পর্কে স্পষ্ট ভাবে জানানোর চেষ্টা করবো। এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই-পাসপোর্ট করতে চান।

তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় যাওয়া যাক। কিভাবে এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই-পাসপোর্ট করা যাবে।

কিভাবে এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই-পাসপোর্ট করা যাবে

আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছে। যারা তাদের আগের এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই-পাসপোর্ট করার কথা ভাবছে। কিন্তু আবার চিন্তাও করতে ই-পসপোর্ট করতে হলে অনেক ঝামেলায় পরতে হবে।

এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই-পাসপোর্ট করার বিষয়ে আপনার যতটা ঝামেলা মনে করছেন। আসলে ততটা ঝমেলার কাজ না। আপনি যদি আমাদের নিয়ম গুলো মেনে কাজ করেন। তাহলে আপনি খুব সহজেই এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই-পাসপোর্টে রুপান্তর করতে পারবেন।

১। প্রথমে আপনাকে আঞ্চলিক অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। আপনার এলাকাতে ই-পাসপোর্ট চালু হয়েছে কিনা তা জানতে হবে।

২। তারপর অনলাইনের মাধ্যেমে ই-পাসপোর্ট এর আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।

৩। অনলাইনে ই-পাসপোর্ট এর আবেদন কাজ হয়ে গেলে। ই-পাসপোর্ট এর আবেদন ফি পরিশোধ করতে হবে।

৪। এরপর আপনার প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র ও রঙিন ছবি এবং ফিঙ্গার পিনের জন্য পাসপোর্ট অফিসে যেতে হবে।

৫। সর্বশেষ বিষয়টি হচ্ছে ই-পাসপোর্ট  আপনাকে আঞ্চলিক অফিস থেকে সংগ্রহ করতে হবে।

আমরা উপরে আলোচনা করেছি। কিভাবে এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই-পাসপোর্ট করার যায়। আপনারা যদি এই আলোচনা পড়েন। তাহলে আপনাদের এই বিষয় নিয়ে কোন প্রকার সমস্যা হবেনা।

কিন্তু আপনাকে এর পাশাপাশি আরো কিছু কাজ করতে হবে। তা আমরা নিচে আলোচনার মাধ্যেমে জানিয়ে দেব।

এরআরপি পাসপোর্ট থেকে ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম

আপনার কিভাবে এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই-পাসপোর্ট করা যায়। আর কি কি নিয়ম ফলো করলে আপনার খুব সহজেই এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই-পাসপোর্ট করতে পারবেন। তা আমরা আলোচনা করেছি।

এবার আমরা আপনাদের সাথে আরেকটি নতুন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি। এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই পাসপোর্ট করার নিয়ম সম্পর্কে।

আপনারা যদি এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই পাসপোর্ট করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান। আমাদের নিচের আলোচনাটি স্টেপ বাই স্টেপ ফলো করুন। তাহলে এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই পাসপোর্ট করার নিয়ম সম্পর্কে সমস্ত তথ্য পেয়ে যাবেন।

ধাপ:১ – প্রথমে আঞ্চলিক অফিসে যোগাযোগ করুন।

আমরা সবাই ভালো করে জানি যে, আমাদের দেশে ই-পাসপোর্ট ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। তবে আমাদের দেশে এমন অনেক এলাকা রয়েছে। এই সব ধরনের ই পাসপোর্ট সুবিধা প্রদান করা হয়নি।

আর এজন্য আপনাকে সর্বপ্রথম আঞ্চলিক অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। আপনার এলাকায় এধরনের ই-পাসপোর্ট এর সুবিধা চালু আছে কিনা।

যদি আপনার এলাকায় এধরনের সুবিধা চালু করা হয়। তাহলে আপনি পরবর্তী কাজ করতে পারেন। আর যদি আপনার এলাকায় এধরনের সুবিধা না থাকে। তাহলে আপনি সাথে সাথে কাজ গুলো করতে পারবেন না।এর জন্য আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে।

যতদিন পর্যন্ত আপনার এলাকায় ই-পাসপোর্ট এর সুবিধা চালু করছে। ততদিন পর্যন্ত আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে।

ধাপ: ২- ই-পাসপোর্ট এর জন্য অনলাইনে আবেদন করুন।

আঞ্চলিক অফিসে যোগাযোগ করার পর জানতে যে, আপনার এলাকায় ই-পাসপোর্ট এর সুবিধা প্রদান করার হয়েছে। তাহলে আপনার হাতে থাকা এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই-পাসপোর্ট করার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

আপনি যদি ই-পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে চান। তাহলে আপনাকে বেশ কিছু কাজ করতে হবে। ই-পাসপোর্ট এর আবেদন করার জন্য যে সকল কাজ করতে হবে। তা আমার নিচে স্টেপ বাই স্টেপ আলোচনা করা হল। আর এই আলোচনা পড়লে কোন রকম সমস্যা ছাড়ায়  অনলাইনে ই-পাসপোর্ট এর আবেদন করতে পারবেন।

১। ই-পাসপোর্ট এর আবেদন করার জন্য। প্রথমে আপনাকে ই-পাসপোর্ট এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।

২। যখন আপনি গুগলে epassport লিখে সার্চ করে। তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারবেন। অথাব, আপনারা এই লিংকে ক্লিক করে উক্ত ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারেন।

৩। যখন আপনি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবেন। তখন আপনি প্রথমেই অনলাইন আবেদন নামক একটি অপশন দেখতে পাবেন। সেই অপশনে আপনাকে ক্লিক করতে হবে।

অনলাইন আবেদন অপশন এ ক্লিক করার পর আপনার সামনে একটি নতুন পেজ ওপেন হবে।

পেজ ওপেন হওয়ার পর উপরে একটি লেখা রয়েছে। আপনি কি বাংলাদেশ থেকে আবেদন করতে চান। আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে আবেদন করেন। ইয়েজ বাটনে ক্লিক করুন। আর যদি বাংলাদেশের বাইরে হয়। তাহলে নো বাটনে ক্লিক করুন।

তারপর নিচে বেশ কিছু তথ্য আপনাকে দিতে হবে।

১। প্রথমে আপনি অনেকটি জেলার নাম দেখতে পাবেন। সেখান থেকে আপনার নিজ জেলা সিলেক্ট করবেন।

২। তরপর নিচে থানার লিস্ট রয়েছে। সেখান থেকে আপনার নিজ থানা সিলেক্ট করবেন।

৩। আপনার সব তথ্য দেওয়া হয়ে গেলে continue বাটনে ক্লিক করুন।

যখন আপনি উক্ত বাটনে ক্লিক করবেন। তারপর আপনাকে অন্য একটি নতুন পেজে নিয়ে যাবে। এখানে আপনাকে  একটি ইমেইল আইডি দিতে হবে। মনে রাখতে হবে যে, আপনি এখানে যে ইমেইল আইডি  দিবেন। এটা যেন সচরাচর ব্যবহার করেন। এবং আপনার ইমেইল আইডি দেওয়ার পর continue বাটনে ক্লিক করুন।

continue বাটনে ক্লিক করার পর আপনাকের এরেকটি নতুন  পেজে নিয়ে যাবে। সেখানে আপনাকে পর্সোনাল ইনফর্মেশন দিতে হবে।

আর এই ইনফর্মেশন গুলো আপনারা কিভাবে দিবেন। তা নিচের আলোচনা থেকে জানতে পারবেন।

১। উপরে পাসওয়ার্ড দেওয়ার জন্য দুটি ঘর রয়েছে। সেখানে আপনার মনমত পাসওয়ার্ড দিয়ে দিবেন।

২। প্রথমে আপনার পুরো নাম দিবেন। এখানে আপনি যে নামটি দিবেন। আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের সাথে মিল থাকে।

৩। তারপর মোবাইল নাম্বর দেওয়ার একটি ঘর দেখতে পাবেন। এখানে আপনার মোবাইল নাম্বর দিয়ে দিবেন। আপনি যে মোবাইল নাম্বরটি দিবেন। সেটি যেন সব সময় সচল থাকে।

৪। তারপর নিচে একটি ক্যাপচার কোড দেখতে পাবেন। খালি ঘরে সেই ক্যাপচার কোড বসিয়ে দিবেন। ক্যাপচার কোড দেওয়া হয়ে গেলে continue বাটনে ক্লিক করুন।

উপরের কাজগুলো করার পর আপনাকে ইমেইল আইডি ভেরিফাই করতে হবে। যে ইমেইল আইডি দিয়েছেন। সে ইমেইল আইডি ভেরিফাই করে নিতে হবে।

ইমেইল আইডি ভেরিফাই করার পর বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে একটি একাউন্ট তৈরী করে নিতে পারবেন।

এখান আপনাকে পুনরায় ইমেইল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে। ইমেইল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করার পর আপনি Apply for new passport নামক একটি অপশন দেখতে পাবেন।

আপনাকে এই অপশনে ক্লিক করতে হবে। উক্ত অপশনে ক্লিক করার পর কিভাবে কাজ করতে হবে। তা নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন।

১। প্রথমে আপনি passport Type এর মধ্যে থেকে Ordinary Passport এর মধ্যে ক্লিক করতে হবে।

২। এরপর Save and Continue বাটনে ক্লিক করতে হবে।

৩। তারপর আপনি পার্সোনাল ইনফর্মেশন দেওয়ার অপশন গুলো দেখতে পাবেন।

৪। যখন আপনি উপরের অপশনে থাকার Apply for Myself এর মধ্যে ক্লিক করবেন। তারপর আপনি পূর্বে যে সকল তথ্য দিয়েছেন। সেগুলো অটোমেটিক ভাবে পূরন হয়ে যাবে।

৫। যে সকল তথ্য গুলো অটোমেটিক পূরণ হবেনা। তা নিজে থেকেই টাইপ করে পূরণ করতে হবে।

৬। এবার আপনাকে পেশা নির্বাচন করতে হবে। যদি আপনি কোন পেশার সাথে যুক্ত থাকেন। তাহলে আপনাকে সেই পেশার সনদ প্রদান করতে হবে।

৭। এরপর আপনি যে ধর্মের অনুসারী তা সিলেক্ট করবেন।

সকল তথ্য গুলো সঠিক ভাবে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। সব তথ্য গুলো দেওয়া হয়ে গেলে Birth Date নামক একটি অপশন পাবেন।

সবার উপরে আপনাকে দেশ সিলেক্ট করতে হবে। তারপর জেলার সিলেক্ট করতে হবে। জেলা নির্বাচন করার পর জন্ম তারিখ সিলেক্ট করতে হবে।

সকল তথ্য দেওয়ার পর Save and Continue বাটনে ক্লিক করতে হবে।

এবার আপনাকে আপনার স্থায়ী ঠিকানা প্রদান করতে হবে। আপনি যদি স্থায়ী ঠিকানা গ্রামে হয়। তাহলে গ্রামের ঠিকানা দিবেন। আর যদি শহরের থাকেন।তাহলে শহরের ঠিকানা দিয়ে দিবেন।

এরপর আপনাকে ID Documents এর মধ্যে ক্লিক করতে হবে। আর যখন এই অপশনে মধ্যে ক্লিক করবেন।

তারপর আপনাকে Yes I have Machine Readable Passport এর মধ্যে ক্লিক করতে হবে।

উক্ত অপশনে ক্লিক করার পর আরো নিচের বেশ কিছু অপশন দেখতে পারবেন।

১। প্রথমে Select issue reason থেকে আপনার পাসপোর্ট ইস্যু এর কারণটি উল্লেখ করে দিন।
২। তারপর আপনার পূর্বের পাসপোর্ট নাম্বারটি সঠিকভাবে প্রদান করুন। মনে রাখবেন, এই পাসপোর্ট নাম্বার এর মধ্যে যেন কোন ধরনের ভুল না থাকে।
৩। এখন আপনার পাসপোর্ট ইস্যুর তারিখ গুলো প্রদান করতে হবে।

এখানে আপনাকে একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে, আপনার পিতা বা মাতা মৃত হয়। তাহলে আপনাকে পিতার পেশা Other সিলেক্ট করে দিবেন।

আবার, পিতা-মাতা মৃত হলে নামের পূর্বে Later শব্দ ব্যবহার করবেন না।

এবার আপনি Spouse Information নামের একটি অপশন দেখতে পাবেন। আপনি যদি অবিবাহিত হয়ে থাকেন। তাহলে আপনি সিঙ্গেল বাটনে ক্লিক করবেন। আর যদি বিবাহিত হন। তাহলে আপনার স্বামী/স্ত্রীর নাম লিখবেন।

তবে আপনি স্বামী/স্ত্রী এর আইডি নম্বর দেওয়ার একটি অপশন দেখতে পাবেন। এখানে আপনার স্বামী/স্ত্রীর আইডি নম্বর না দিলেও কোন সমস্যা নাই।

এরপর আপনি Emergency Contact প্রদান করতে হবে। আর এই অপশনের মধ্যে আপনার ইমেইল এড্রেস প্রদান করবেন।

এর পাশাপশি আপনার একটি মোবাইল নম্বর দিবেন। যে নাম্বারে আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারবে।

মোবাইল নম্বর দেওয়ার পর আপনাকে পাসপোর্ট এর পৃষ্ঠা সিলেক্ট করতে হবে। আপনি কত পৃষ্ঠার পাসপোর্ট করতে চান। এর সাথে পাসপোর্ট এর মেয়াদ সিলেক্ট করতে হবে। আপনি কত বছর মেয়াদের জন্য পাসপোর্ট করবেন।

এরপর পাসপোর্ট এর জন্য কত টাকা দিতে হবে। তার একটি হিসাব নিচে দেখতে পাবেন। সেই সাথে আপনি পাসপোর্ট কিভাবে ডেলিভারি নিতে চান। তা সিলেক্ট করে দিতে হবে।

উপরের কাজ গুলো করার পরে Confirm and to payment নামক একটি অপশন দেখতে পাবেন।

এই অপশনে ক্লিক করার পর পর্বতী আবার এডিট করতে পারবেন না।

তাই এই অপশনে ক্লিক করার আগে পুনরায় আবার ভালো করে চেক করতে হবে। তথ্যগুলো চেক করার হয়ে গেলে।তারপর পেমেন্ট করার অপশন দেখতে পারেন। এখানে আপনি মূলত দুই ভাবে পেমেন্ট করতে পারবেন।

একটি হল অনলাইল পেমেন্ট, আর অন্যটি হল অফলাইন পেমেন্ট। এখানে যে কোন একটি সিলেক্ট করে দিবেন।

ধাপ: ৩- ই পাসপোর্ট ফি পরিশোধ করুন।

ই-পাসপোর্ট এর আবেদন কাজ সম্পূর্ণ করা হলে ই-পাসপোর্ট ফি পরিশোধ করতে হবে।

আপনি যে ভাবেই ই-পাসপোর্ট এর ফি পরিশোধ করেন না কেন। পেমেন্ট করার ডকুমেন্টস কপি আপনার কাছে সংগ্রহ করতে হবে।

ফি প্রদানের রশিদ পরবর্তী সময়ে প্রয়োজন হবে।

ধাপ:৪- ই-পাসপোর্ট এর প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র

ই-পাসপোর্ট এর জন্য অনলাইন আবেদন কাজ সম্পূর্ণ করার পর পাসপোর্ট ফি পরিশোধ করবেন।

তারপর আপনাকে ই-পাসপোর্ট এর অনলাইন কপি সহ সকল প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে যেতে হবে। আপনার ফিঙ্গার প্রিন্ট ও চোখের আইরিশ এর যাবতীয় তথ্য গুলো নেওয়া হবে।

আপনার সকল ডকুমেন্ট দেওয়ার পর আপনি নির্ধারিত সময়ে ই-পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।

ধাপ:৫- ই-পাসপোর্ট সংগ্রহ করুন

ই-পাসপোর্ট এর ডকুমেন্ট অফিসে জমা দেওয়ার পর একটি স্লিপ দেওয়া হবে। আর সেই স্লিপে একটি তারিখ দেওয়া থাকতে। সেই তারিখে আপনার ই-পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।

ই-পাসপোর্ট নিয়ে আমাদের শেষ কথা

আমােদের মধ্যে অসংখ্য মানুষ আছে। তারা এখনো এমআপি পাসপোর্ট ব্যবহার করছে। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল। কিভাবে এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই-পাসপোর্ট করার যায়। এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

আপনারা এই আলোচনাটি পড়েন। তাহলে আপনারা এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই-পাসপোর্ট করার বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন।

এছাড়াও আপনারা কিভাবে ই-পাসপোর্ট পাবেন। এ বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top